একজন মুখলেছুর রহমান। সম্ভবত তিনিই একমাত্র জীবিত ব্যক্তি যিনি বীরশ্রেষ্ঠ মোহাম্মদ মোস্তফা কামালের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে যুদ্ধ করেছিলেন।
মোস্তফা কামালের সঙ্গে তাঁর শেষ দেখা ১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল। তখন তুমুল যুদ্ধ। এক সময় পিছিয়ে আসার প্রয়োজন দেখা দিল। পিছিয়ে আসার নির্দেশও দেয়া হলো। মুখলেছুর রহমান পিছিয়ে আসার জন্য মোস্তফা কামালকে বললেনও কিন্তু মোস্তফা কামাল সবাইকে চলে যেতে বলে অসমসাহসিকতার সঙ্গে যুদ্ধ চালিয়ে গেলেন। মুখলেছুর রহমান যখন পুকুরটা সাতরে পার হচ্ছেন তখন দেখেন শেলের আঘাতে মোস্তফা কামালের বাংকার মাটির সঙ্গে মিশে গেছে।
তখন আর তাঁর জানাজা করা সম্ভব হয়নি। পরে ওখান থেকে এনে এখন যেখানে তাঁর স্মৃতিসৌধ এখানে সমাহিত করা হয়।
মুখলেছুর রহমান ৮ ডিসেম্বর ফেনীতে সম্মুখযুদ্ধে গুলি লেগে মারাত্মক আহত হন। উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁকে জার্মানীতে নেয়া হয়েছিল। ওখানে তিনি ছয় মাস চিকিৎসাধীন ছিলেন।
মানুষটা এখন অসুস্থ। গুছিয়ে কথা বলতে পারেন না। তাঁর শারীরিক কষ্ট ছাপিয়ে উঠে দেশের জন্য না-পাওয়া কষ্ট!
সহায়ক সূত্র:
১. বীরশ্রেষ্ঠ...: http://www.ali-mahmed.com/2008/11/blog-post_08.html
২. সমাধিস্থল...: http://www.ali-mahmed.com/2009/12/blog-post_3.html
মোস্তফা কামালের সঙ্গে তাঁর শেষ দেখা ১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল। তখন তুমুল যুদ্ধ। এক সময় পিছিয়ে আসার প্রয়োজন দেখা দিল। পিছিয়ে আসার নির্দেশও দেয়া হলো। মুখলেছুর রহমান পিছিয়ে আসার জন্য মোস্তফা কামালকে বললেনও কিন্তু মোস্তফা কামাল সবাইকে চলে যেতে বলে অসমসাহসিকতার সঙ্গে যুদ্ধ চালিয়ে গেলেন। মুখলেছুর রহমান যখন পুকুরটা সাতরে পার হচ্ছেন তখন দেখেন শেলের আঘাতে মোস্তফা কামালের বাংকার মাটির সঙ্গে মিশে গেছে।
তখন আর তাঁর জানাজা করা সম্ভব হয়নি। পরে ওখান থেকে এনে এখন যেখানে তাঁর স্মৃতিসৌধ এখানে সমাহিত করা হয়।
মুখলেছুর রহমান ৮ ডিসেম্বর ফেনীতে সম্মুখযুদ্ধে গুলি লেগে মারাত্মক আহত হন। উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁকে জার্মানীতে নেয়া হয়েছিল। ওখানে তিনি ছয় মাস চিকিৎসাধীন ছিলেন।
মানুষটা এখন অসুস্থ। গুছিয়ে কথা বলতে পারেন না। তাঁর শারীরিক কষ্ট ছাপিয়ে উঠে দেশের জন্য না-পাওয়া কষ্ট!
সহায়ক সূত্র:
১. বীরশ্রেষ্ঠ...: http://www.ali-mahmed.com/2008/11/blog-post_08.html
২. সমাধিস্থল...: http://www.ali-mahmed.com/2009/12/blog-post_3.html
No comments:
Post a Comment