এরশাদ-খালেদা জিয়ার সময় যেভাবে লেখা গেছে, ক্যারিকেচার, কার্টুন আঁকা গেছে আওয়ামী শাসনামলে সেটা ছিল স্রেফ একটা স্বপ্ন বা দুঃস্বপ্ন! একদিন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী (!) শহিদুল আলমকে নগ্ন পায়ে হিড়হিড় করে টেনে নিয়ে গেল। কোথায় নিয়ে গেল সেটা আবার অনেক পরে জানা গেল। কোর্টে আবার 'মাই লর্ড' বিচারক পুলিশকে জিজ্ঞেস করছেন, পুলিশ আসামীর (শহিদুল আলমের) ফোনের পাসওয়ার্ড নিয়েছে কিনা, সেদিনই লেখালেখির কফিনে পেরেক ঠোকা হয়ে গেল...!
▼
Friday, October 17, 2008
Wednesday, October 1, 2008
শেকল
একেকজনের জন্য একেক পদের শেকল। কারো জন্য ধর্মের, কারও জন্য শিক্ষার...। কারো জন্য বা এমন সু-কঠিন শেকল, তার রক্তের শেকল! আটকে দেয় যাওয়াটা। অথচ অসীম বিনিদ্র রজনী! অনেক কাল না-ঘুমাবার তাড়না। শূণ্য পড়ে থাকে শীতনিদ্রার মোহনীয় বিছানাটা।
প্রবলপুরুষদের এমন শেকল কতটা সময় এ গ্রহে আটকে রাখতে পারে সেটাই এখন দেখার বিষয়...।
প্রবলপুরুষদের এমন শেকল কতটা সময় এ গ্রহে আটকে রাখতে পারে সেটাই এখন দেখার বিষয়...।
এরা কারা- এলিয়েন, অন্য গ্রহের কেউ?
আমার ধারণা, বাংলদেশে সবচেয়ে বেশি দূর্নীতি হয় ২ ঈদের আগে-আগে।
কোরবানির ঈদে কী কী কোরবানি হয় সেই বিতর্কে আমি যাব না! তবে আমাদের দেশে কোরবানির ঈদ মানেই গরু জবাই। এবং চোখ দিয়ে যদি গরু খাওয়ার উপায় থাকত তাইলে একটা গরুও বাজার থেকে আস্ত ফিরতে পারত না, রাস্তাময় কেবল পড়ে থাকত গরুর কঙ্কাল!
আমার এলাকায় গতবছর সবচেয়ে বড় গরুটা (৬৫ হাজার) দিয়েছিলেন সার্জেন্ট সাহেব। সবার সেকি উচ্ছ্বাস!
অনুমান করতে কষ্ট হয় না, ঈদকে সামনে রেখে এ দেশের কোটি-কোটি মানুষের কাতারে আমাদের সার্জেন্ট সাহেবও ছিলেন বৈকি।
এবার আসা যাক ইদুল ফিতরের ঈদ। হাঙ্গা নাকি লেহাঙ্গাটা (৮০ হাজার) কিনেছেন একজন ক্লার্কের বখা মেয়ে।
আচ্ছা, স্যাররা যে ধুমসে দূর্নীতি করেন এই ঈদকে সামনে রেখে- নিশ্চয়ই ঈদের দিন মালপানি আসে না। তবে কখন, গোটা রমজানব্যাপি নিশ্চয়ই?
আমাদের দেশটা বড় বিচিত্র, রমজান মাস এলেই আমরা দেখি ধাঁ ধাঁ করে দ্রব্যমূল্যর দাম আকাশ ছাড়িয়ে যায়। কতটা গভীর মানুষের গলা কাটা যায়!
রিখটার স্কেলের মত যদি দূর্নীতি স্কেল থাকত তবে নির্ঘাত এই ২ ঈদের সময় বঙ্গালদেশ ধসে পড়ত।
রমজান মাসে সবচেয়ে বেশি দূর্নীতি হয়, এই-ই আমার মত। জানি, অনেকেই একমত হবেন না। বেশ।
এ দেশের সমস্ত লোকজন তো দেখি রোজা রেখে মসজিদের সামনের কাতারে, বনবন করে ঘুরছে হাতের তসবি।
তাইলে এরা কারা, যারা সংযমের মাসে সীমাহীন হার্মাদী করছে? এরা কি অন্য গ্রহ থেকে আসে, এলিয়েন?
কোরবানির ঈদে কী কী কোরবানি হয় সেই বিতর্কে আমি যাব না! তবে আমাদের দেশে কোরবানির ঈদ মানেই গরু জবাই। এবং চোখ দিয়ে যদি গরু খাওয়ার উপায় থাকত তাইলে একটা গরুও বাজার থেকে আস্ত ফিরতে পারত না, রাস্তাময় কেবল পড়ে থাকত গরুর কঙ্কাল!
আমার এলাকায় গতবছর সবচেয়ে বড় গরুটা (৬৫ হাজার) দিয়েছিলেন সার্জেন্ট সাহেব। সবার সেকি উচ্ছ্বাস!
অনুমান করতে কষ্ট হয় না, ঈদকে সামনে রেখে এ দেশের কোটি-কোটি মানুষের কাতারে আমাদের সার্জেন্ট সাহেবও ছিলেন বৈকি।
এবার আসা যাক ইদুল ফিতরের ঈদ। হাঙ্গা নাকি লেহাঙ্গাটা (৮০ হাজার) কিনেছেন একজন ক্লার্কের বখা মেয়ে।
আচ্ছা, স্যাররা যে ধুমসে দূর্নীতি করেন এই ঈদকে সামনে রেখে- নিশ্চয়ই ঈদের দিন মালপানি আসে না। তবে কখন, গোটা রমজানব্যাপি নিশ্চয়ই?
আমাদের দেশটা বড় বিচিত্র, রমজান মাস এলেই আমরা দেখি ধাঁ ধাঁ করে দ্রব্যমূল্যর দাম আকাশ ছাড়িয়ে যায়। কতটা গভীর মানুষের গলা কাটা যায়!
রিখটার স্কেলের মত যদি দূর্নীতি স্কেল থাকত তবে নির্ঘাত এই ২ ঈদের সময় বঙ্গালদেশ ধসে পড়ত।
রমজান মাসে সবচেয়ে বেশি দূর্নীতি হয়, এই-ই আমার মত। জানি, অনেকেই একমত হবেন না। বেশ।
এ দেশের সমস্ত লোকজন তো দেখি রোজা রেখে মসজিদের সামনের কাতারে, বনবন করে ঘুরছে হাতের তসবি।
তাইলে এরা কারা, যারা সংযমের মাসে সীমাহীন হার্মাদী করছে? এরা কি অন্য গ্রহ থেকে আসে, এলিয়েন?