এরশাদ-খালেদা জিয়ার সময় যেভাবে লেখা গেছে, ক্যারিকেচার, কার্টুন আঁকা গেছে আওয়ামী শাসনামলে সেটা ছিল স্রেফ একটা স্বপ্ন বা দুঃস্বপ্ন! একদিন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী (!) শহিদুল আলমকে নগ্ন পায়ে হিড়হিড় করে টেনে নিয়ে গেল। কোথায় নিয়ে গেল সেটা আবার অনেক পরে জানা গেল। কোর্টে আবার 'মাই লর্ড' বিচারক পুলিশকে জিজ্ঞেস করছেন, পুলিশ আসামীর (শহিদুল আলমের) ফোনের পাসওয়ার্ড নিয়েছে কিনা, সেদিনই লেখালেখির কফিনে পেরেক ঠোকা হয়ে গেল...!
Sunday, May 17, 2009
দূর্লভ-পছন্দের, ছবি-চিত্রকলা
এগুলো রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের আঁকা। তাঁর কিছু ছবি যা তা! তাকানো যায় না এমন! তবুও রবিদাদা বলে কথা! তিনি তো আর আঁকিয়ে না।
*ছবি ২টা নেয়া হয়েছে, পূবালী ব্যাংকের সৌজন্যে প্রকাশিত রবীন্দ্র-রচনাবলী(১৯৭৩), সপ্তম খন্ড থেকে।
কিন্তু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের আঁকা এই আত্ম-প্রতিকৃতি, এটা দেখে আমি আক্ষরিকার্থেই মুগ্ধ! অসাধারণ!
*ছবিঋণ: ছবিটি আমি নিয়েছি প্রথম আলো থেকে। এরা কোত্থেকে নিয়েছেন এটার উল্লেখ নাই বিধায়, অনুমান করি, স্বয়ং রবিবাবু স্বহস্তে স্ক্যান করে প্রথম আলো অফিসে ইমেইল করে পাঠিয়েছেন। আশায় আছি, প্রথম আলো একদা রবীন্দ্র-সংগীতও রচনা করে ফেলবে।
......................................................
এখানে দক্ষযজ্ঞ বাঁধিয়ে দেয়া হয়েছে (প্রজাপতি দক্ষের যজ্ঞ অনুষ্ঠানে, স্বয়ং শিবও তার মৃত পত্মীর শব কাঁধে করে এহেন প্রলয়-নৃত্য করেন নাই)।
একজন শূণ্যে চেয়ার ধরে রাখো। ওয়ান-টু-থ্রি বললে পানিসহ তিনটা বেড়াল ছুঁড়ে মারো। ওয়ান-টু-থ্রি-ফোর বললেই দালি সাহেবকে লাফিয়ে উঠতে হবে। সে এক বিশাল কাহিনী...! সবই বুঝলাম।
(কিন্তু এই পৃথিবীটা যদি বেড়াল শাসন করত তাহলে এই উচ্ছ্বাসের ইতিহাসটা অনেকখানি অন্য রকম হত! মানুষের কী দশা হতো তা ভেবে গায়ে কাঁটা দেয়!)
“Dali Atomicus” by Philippe Halsman
Halsman set up his New York studio and using the 4 x 5 format, twin-lens reflex camera that he had designed in 1947, he prepared to capture one of his most memorable photographs. He suspended an easel, two paintings by Dali (one of which was “Leda Atomica”), and a stepping stool; had his wife, Yvonne, hold a chair in the air; on the count of three, his assistants threw three cats and a bucket of water into the air; and on the count of four, Dali jumped and Halsman snapped the picture. While his assistants mopped the floor and consoled the cats, Halsman went to the darkroom, developed the film, and reemerged to do it again. “Six hours and twenty-eight throws later, the result satisfied my striving for perfection,” wrote Halsman.
ছবি এবং তথ্যঋণ: http://culturalshifts.com
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
1 comment:
Prothom alu akta alu marka chor potrika
Post a Comment