এই মরিচ গাছটা কেমন করে এখানে হলো এ নিয়ে আমার বিস্ময়ের শেষ নাই। শ্যাওলাপড়া ইটের ফাঁকে কেমন করে গাছও হয়, তরতাজা হয়ে বেঁচেও উঠে! দেখো দিকি কান্ড, আবার ঢাউস-ঢাউস মরিচও ধরেছে।
ছফার স্পর্শ পেয়ে রাস্তায় পড়ে থাকা থ্যাতলানো বেগুন গাছ দিব্যি বেঁচে উঠে। তাই আমি এর নাম দিয়েছি ছফা-বৃক্ষ। ইতিপূর্বে একটা কমলা গাছের নাম দিয়েছিলাম, ছফা-বৃক্ষ। তাই এটার নাম ছফা-বৃক্ষ: ২।
খাবার আগে হেলতে দুলতে যাই, একটা মরিচ পেড়ে নিয়ে আসি। সালুনসহ ধোঁয়াওঠা সাদা-সাদা ভাতের এককোনে চকচকে মরিচটা দেখেই মনটা ভালো হয়ে যায়। কচ করে কামড়, এরপর কচকচ-কচকচ। কী ঝাল রে বাবা- ছফার মতই ঝাল!
No comments:
Post a Comment