আহমদ ছফাকে অনেক বলে-কয়ে, হাতে-পায়ে ধরে রাজি করিয়েছি অল্প সময়ের জন্য হলেও আমার এখানে আসার জন্য। মানুষটা রাগী গলায় বলেছিলেন, মিয়া, তুমি কী জোঁক, নাকি কচ্ছপ! একবার কামুড় দিয়া আর ছাড়ো না। তা এতো যে ঝুলাঝুলি করতাছো, তোমার ওইখানে দেখার আছেটা কী?
আমি চিঁ চিঁ করে বলেছিলাম, ইয়ে, বলার মত তেমন কিছুই নাই।
এইবার ছফা ভাইয়ের রাগ পানি হয়ে গেল, তোমার কথা শুইনা আমি খুশী হইছি। সবাই বড় গলায় হেন আছে তেন আছে বলে। আরে ব্যাটা, তোর হেন-তেন দেখার লাইগা আমার বয়াই গেছে। সবাই লাইন ধইরা যেইটা দেখে ওইটার সামনে আমি মুতিও না।
মানুষটা ঢুকেই বললেন, ওয়াল্লা, তুমি দেখি দুনিয়ার আবর্জনা জমায়া রাখছ? 'রণ-পা' দিয়া কি করো, ডাকাতি?
আমি ভয়ে ভয়ে বলি, ছফা ভাই, আপনে বললে ফেলে দেই?
ছফা ভাইয়ের চোখ চকচকে, আরে না না, আমার পছন্দ হইছে। এইটা কী বেয়ারিং-এর গাড়ি না?
জ্বী, তিন চাক্কার গাড়ি?
ওই, আমি কি তোমার মত চোকখে কম দেখি, ওই পুলা চাক্কা কয়টা এইটা আমি দেখতাছি না, আমার চোউক নাই? দেখো দেখি পুলার কান্ড, এইটার পেছনে দেখি আবার লেখা বি, এম, ডব্লিউ। খাইছে রে, আরে, এই পুলার দেখি মাতা-মুতা নষ্ট!
আমার হাত কামড়াতে ইচ্ছা করছে। এইটা আবার কেন লেখতে গেলাম! ছফা ভাইয়ের দেখি কিছুই চোখ এড়ায় না! কেন রে বাপু, পেছনে কি লেখা আছে এটা চোখে না-পড়লে কী চলছিল না, না?
ছফা ভাই বলেন, আরে এইটার দেখি আবার ব্রেকও আছে। তা, তোমার এই গাড়ি চলে?
জ্বী, ঠেলা দিলেই চলে।
আহ, ফড়ফড় করবা না তো! এইটা ঠেলা দিলে চলব নাতো কী 'ইগনেশন কি' ঘুরাইলে চলব, ফাজিল কোথাকার। আচ্ছা, বেশ-বেশ। আমি বসতাছি। তুমি পেছনে ধাক্কা লাগাও। শোনো, জোরে ধাক্কা দিয়া আমারে উল্টানোর চেষ্টা করবা না কিন্তু। খবরদার কয়া দিলাম, খবরদার। থাবড়াইয়া কিন্তু কানপট্টি ফাটায়া ফেলব..।
আমি গাড়ি ঠেলি। ছফা ভাই ব্রেক নামের হ্যান্ডেলটা ডানে-বায়ে ভালই ঘোরাচ্ছেন দেখি! মুখে আবার কেমন হুইহুই শব্দও করছেন। মানুষটার পাতলা হয়ে আসা লম্বা লম্বা এলোমেলো চুলগুলো বাতাসে উড়ছে। ও আল্লা, মানুষটা এমন শিশুর মত করছে কেন!
মানুষটার মেজাজ বুঝে কথা বলতে হচ্ছে। কাজটা কঠিন। আমার বাসার বৈঠকখানায় ঘরময় পাটি বিছানো। মানুষটা বসেছেন পা ছড়িয়ে, একটা পার নীচে ২টা কোল-বালিশ দিয়ে আয়েশ করে বসেছেন। একের পর এক সিগারেট টেনে ঘর অন্ধকার করে ফেলেছেন। টুকটাক কথা হচ্ছে।
জানতে চাইলেন, তুমি কি লেখালেখি লাইনে আছো?
আমি প্রায় শোনা যায় না এমন করে বলি, না, ইয়ে মানে, আমি ওয়েব সাইটে লেখার চেষ্টা করি। করি মানে কী-বোর্ড লইয়া কস্তাকস্তি-ধস্তাধস্তি করি।
ধুর, কলম দিয়া না-লেখলে এইটা কোন লেখা হইল! তা তোমার লেখা পড়ে-টড়ে নি কেউ?
পড়ে মানে, ইয়ে, আমি নিজে পড়ি। আমি নিজের কোনো লেখাই মিস দেই না, কঠিন পাঠক। তাছাড়া কখনও দুই-একজনও পড়ে। পড়ে মানে গুগলে সার্চ দিলে আমার দু-একটা লেখা চইলা আসে। ইদানিং গুগলের ব্রেনে সমস্যা দেখা দিছে। ইয়ের দুধ...রগরগে শব্দ দিয়া সার্চ দিলেও আমার নিরীহ লেখাগুলা চইলা আসে।
ছফা ভাই হাসি গোপন করলেন। একটা সিগারেটের আগুন দিয়ে অন্যটা ধরিয়ে একমুখ ধোঁয়া ছেড়ে বললেন, লেখালেখি করা নিয়া তোমার মনে দাগ কাটছে এমন একটা ঘটনা কইতে পারবা?
জ্বী, পারব। রশীদ হায়দার বলেছিলেন, কলম ধরতে লাগে ১০ বছর, কাগজে কলম ছোঁয়াতে লাগে আরও ১০ বছর।
তোমার তো মিয়া, কাগজ-কলমের সাথে কোন সম্পর্কই নাই। তা তোমার কি ২০ বছর কি হইছে?
জ্বী না।
তাইলে তোমার লগে লেখা নিয়া কথা বইলা আরাম নাই। তুমি লেখালেখির খেলা থিক্যা বাদ।
ছফা ভাই এবার বলেন, আমার ভাতিজা নূরুল আনোয়ার বলে তোমারে মেইল করছিল। তুমি বলে শুনলাম, আমারে নিয়া লেখা দিছ?
আমি গলা খাঁকাড়ি দিয়ে বলি, জ্বে, কয়েকটা লেখা লিখছিলাম। কষ্ট-মনন-দারিদ্রতা এবং ছফাপুরান লেখাটা লেখার সময় মেজাজ খুব খারাপ হইছিল, খুব খারাপ।
ছফা ভাইয়ের এবার খোশ মেজাজ, 'ওঙ্কার' পড়ছ?
জ্বী-অ, ফাটায়া ফেলছেন!
আমার করা অনুবাদ 'ফাউস্ট' পড়ছ?
জ্বী। বেশি ভাল লাগে নাই।
তুমি ছোট মাছের মাথা বেশি কইরা খাইবা।
ছফা ভাই, আমি মাছ তো তেমন খাই না।
একদম মিল্লা গেছে। এই লাইগাই তো তোমার ব্রেন নাই। ব্যা-এ-এ, তুমি আমার অনুবাদ ফাউস্ট বুঝলে ছাগলও বুঝব। তোমার লাগে বকবক কইরা খিদা লাগছে। কি খাওয়াইবা?
আমি ঝলমলে মুখে বলি, আপনের 'পুষ্প, বৃক্ষ এবং বিহঙ্গ পুরান' বইটা পইড়া মাথা আউলা-ঝাউলা হয়া যাওয়ার পর বাইগুন গাছ, টমেটো গাছ লাগাইছিলাম। বাইগুন গাছে একটা বাইগুন ধরছে। একটা লম্বা, একটা সাদা বাইগুন, গোল। আপনের জন্য একটা দিয়া ভর্তা, একটা দিয়া সালুন। দু-তিনটা টমেটোও ধরছে। একটা পাকছে, ওইটা দিয়া সালাদ হইব।
ছফা এবার মাথা ফেলে দিলেন।
আমি ছফা ভাইকে আশ্বস্ত করি, না-না, ছফা ভাই, আরও আইটেম আছে। যে কমলা গাছটার নাম দিছিলাম 'ছফাবৃক্ষ', ওইটায় কমলা ধরছে। খাওয়ার পর কমলা...।
ছফা ভাই হাত উঠিয়ে থামিয়ে দিলেন, তোমার এইসব খাওয়ার পর আমার এইখান থিক্যা যাওয়ার শক্তি আর থাকব না। তুমি বিদায় হও।
আমি হাসি গোপন করলাম। হি হি হি, আমাকে বলছেন আমারই বাসা থেকে...বিদায় হতে...হিহিহি।
*এই লেখাটা পুরোটাই বানানো কিন্তু এই লেখার ছত্রে ছত্রে আছে আহমদ ছফা নামের অসাধারণ মানুষটার প্রতি আমার অন্য ভুবনের ভালোবাসা।
ছফা, তুমি ঘুমাও।
সহায়ক সূত্র:
১. ছফাকে নিয়ে কিছু লেখা: http://tinyurl.com/4w8ggos
২. কষ্ট-মনন-দারিদ্রতা এবং ছফাপুরান
আমি চিঁ চিঁ করে বলেছিলাম, ইয়ে, বলার মত তেমন কিছুই নাই।
এইবার ছফা ভাইয়ের রাগ পানি হয়ে গেল, তোমার কথা শুইনা আমি খুশী হইছি। সবাই বড় গলায় হেন আছে তেন আছে বলে। আরে ব্যাটা, তোর হেন-তেন দেখার লাইগা আমার বয়াই গেছে। সবাই লাইন ধইরা যেইটা দেখে ওইটার সামনে আমি মুতিও না।
মানুষটা ঢুকেই বললেন, ওয়াল্লা, তুমি দেখি দুনিয়ার আবর্জনা জমায়া রাখছ? 'রণ-পা' দিয়া কি করো, ডাকাতি?
আমি ভয়ে ভয়ে বলি, ছফা ভাই, আপনে বললে ফেলে দেই?
ছফা ভাইয়ের চোখ চকচকে, আরে না না, আমার পছন্দ হইছে। এইটা কী বেয়ারিং-এর গাড়ি না?
জ্বী, তিন চাক্কার গাড়ি?
ওই, আমি কি তোমার মত চোকখে কম দেখি, ওই পুলা চাক্কা কয়টা এইটা আমি দেখতাছি না, আমার চোউক নাই? দেখো দেখি পুলার কান্ড, এইটার পেছনে দেখি আবার লেখা বি, এম, ডব্লিউ। খাইছে রে, আরে, এই পুলার দেখি মাতা-মুতা নষ্ট!
আমার হাত কামড়াতে ইচ্ছা করছে। এইটা আবার কেন লেখতে গেলাম! ছফা ভাইয়ের দেখি কিছুই চোখ এড়ায় না! কেন রে বাপু, পেছনে কি লেখা আছে এটা চোখে না-পড়লে কী চলছিল না, না?
ছফা ভাই বলেন, আরে এইটার দেখি আবার ব্রেকও আছে। তা, তোমার এই গাড়ি চলে?
জ্বী, ঠেলা দিলেই চলে।
আহ, ফড়ফড় করবা না তো! এইটা ঠেলা দিলে চলব নাতো কী 'ইগনেশন কি' ঘুরাইলে চলব, ফাজিল কোথাকার। আচ্ছা, বেশ-বেশ। আমি বসতাছি। তুমি পেছনে ধাক্কা লাগাও। শোনো, জোরে ধাক্কা দিয়া আমারে উল্টানোর চেষ্টা করবা না কিন্তু। খবরদার কয়া দিলাম, খবরদার। থাবড়াইয়া কিন্তু কানপট্টি ফাটায়া ফেলব..।
আমি গাড়ি ঠেলি। ছফা ভাই ব্রেক নামের হ্যান্ডেলটা ডানে-বায়ে ভালই ঘোরাচ্ছেন দেখি! মুখে আবার কেমন হুইহুই শব্দও করছেন। মানুষটার পাতলা হয়ে আসা লম্বা লম্বা এলোমেলো চুলগুলো বাতাসে উড়ছে। ও আল্লা, মানুষটা এমন শিশুর মত করছে কেন!
মানুষটার মেজাজ বুঝে কথা বলতে হচ্ছে। কাজটা কঠিন। আমার বাসার বৈঠকখানায় ঘরময় পাটি বিছানো। মানুষটা বসেছেন পা ছড়িয়ে, একটা পার নীচে ২টা কোল-বালিশ দিয়ে আয়েশ করে বসেছেন। একের পর এক সিগারেট টেনে ঘর অন্ধকার করে ফেলেছেন। টুকটাক কথা হচ্ছে।
জানতে চাইলেন, তুমি কি লেখালেখি লাইনে আছো?
আমি প্রায় শোনা যায় না এমন করে বলি, না, ইয়ে মানে, আমি ওয়েব সাইটে লেখার চেষ্টা করি। করি মানে কী-বোর্ড লইয়া কস্তাকস্তি-ধস্তাধস্তি করি।
ধুর, কলম দিয়া না-লেখলে এইটা কোন লেখা হইল! তা তোমার লেখা পড়ে-টড়ে নি কেউ?
পড়ে মানে, ইয়ে, আমি নিজে পড়ি। আমি নিজের কোনো লেখাই মিস দেই না, কঠিন পাঠক। তাছাড়া কখনও দুই-একজনও পড়ে। পড়ে মানে গুগলে সার্চ দিলে আমার দু-একটা লেখা চইলা আসে। ইদানিং গুগলের ব্রেনে সমস্যা দেখা দিছে। ইয়ের দুধ...রগরগে শব্দ দিয়া সার্চ দিলেও আমার নিরীহ লেখাগুলা চইলা আসে।
ছফা ভাই হাসি গোপন করলেন। একটা সিগারেটের আগুন দিয়ে অন্যটা ধরিয়ে একমুখ ধোঁয়া ছেড়ে বললেন, লেখালেখি করা নিয়া তোমার মনে দাগ কাটছে এমন একটা ঘটনা কইতে পারবা?
জ্বী, পারব। রশীদ হায়দার বলেছিলেন, কলম ধরতে লাগে ১০ বছর, কাগজে কলম ছোঁয়াতে লাগে আরও ১০ বছর।
তোমার তো মিয়া, কাগজ-কলমের সাথে কোন সম্পর্কই নাই। তা তোমার কি ২০ বছর কি হইছে?
জ্বী না।
তাইলে তোমার লগে লেখা নিয়া কথা বইলা আরাম নাই। তুমি লেখালেখির খেলা থিক্যা বাদ।
ছফা ভাই এবার বলেন, আমার ভাতিজা নূরুল আনোয়ার বলে তোমারে মেইল করছিল। তুমি বলে শুনলাম, আমারে নিয়া লেখা দিছ?
আমি গলা খাঁকাড়ি দিয়ে বলি, জ্বে, কয়েকটা লেখা লিখছিলাম। কষ্ট-মনন-দারিদ্রতা এবং ছফাপুরান লেখাটা লেখার সময় মেজাজ খুব খারাপ হইছিল, খুব খারাপ।
ছফা ভাইয়ের এবার খোশ মেজাজ, 'ওঙ্কার' পড়ছ?
জ্বী-অ, ফাটায়া ফেলছেন!
আমার করা অনুবাদ 'ফাউস্ট' পড়ছ?
জ্বী। বেশি ভাল লাগে নাই।
তুমি ছোট মাছের মাথা বেশি কইরা খাইবা।
ছফা ভাই, আমি মাছ তো তেমন খাই না।
একদম মিল্লা গেছে। এই লাইগাই তো তোমার ব্রেন নাই। ব্যা-এ-এ, তুমি আমার অনুবাদ ফাউস্ট বুঝলে ছাগলও বুঝব। তোমার লাগে বকবক কইরা খিদা লাগছে। কি খাওয়াইবা?
আমি ঝলমলে মুখে বলি, আপনের 'পুষ্প, বৃক্ষ এবং বিহঙ্গ পুরান' বইটা পইড়া মাথা আউলা-ঝাউলা হয়া যাওয়ার পর বাইগুন গাছ, টমেটো গাছ লাগাইছিলাম। বাইগুন গাছে একটা বাইগুন ধরছে। একটা লম্বা, একটা সাদা বাইগুন, গোল। আপনের জন্য একটা দিয়া ভর্তা, একটা দিয়া সালুন। দু-তিনটা টমেটোও ধরছে। একটা পাকছে, ওইটা দিয়া সালাদ হইব।
ছফা এবার মাথা ফেলে দিলেন।
আমি ছফা ভাইকে আশ্বস্ত করি, না-না, ছফা ভাই, আরও আইটেম আছে। যে কমলা গাছটার নাম দিছিলাম 'ছফাবৃক্ষ', ওইটায় কমলা ধরছে। খাওয়ার পর কমলা...।
ছফা ভাই হাত উঠিয়ে থামিয়ে দিলেন, তোমার এইসব খাওয়ার পর আমার এইখান থিক্যা যাওয়ার শক্তি আর থাকব না। তুমি বিদায় হও।
আমি হাসি গোপন করলাম। হি হি হি, আমাকে বলছেন আমারই বাসা থেকে...বিদায় হতে...হিহিহি।
*এই লেখাটা পুরোটাই বানানো কিন্তু এই লেখার ছত্রে ছত্রে আছে আহমদ ছফা নামের অসাধারণ মানুষটার প্রতি আমার অন্য ভুবনের ভালোবাসা।
ছফা, তুমি ঘুমাও।
সহায়ক সূত্র:
১. ছফাকে নিয়ে কিছু লেখা: http://tinyurl.com/4w8ggos
২. কষ্ট-মনন-দারিদ্রতা এবং ছফাপুরান
7 comments:
Darun!
আমি আরো ভাবলাম, ঘটনা সত্য! :|
ধন্যবাদ @আরিফ
"আমি আরো ভাবলাম, ঘটনা সত্য! :|"
আহা রে, যদি সত্য হতো...। এমন একজন পাগল বানাবার মেশিনের সঙ্গে কথা বলার যে সুখ তা অন্যত্র কোথায়!
মুকুলের মতো আমিও টাসকি খেয়ে গেছিলাম; সত্যি সত্যি পোকামানবের ডেরায় গেছেন ছফা? কিন্তু মাঝামাঝি আসার পর একটু সন্দেহ হলো!!!
এইসব শাদা মানুষদের গ্রহণ করার মতো সমাজ এখনও গড়ে ওঠে নি; মাঝেমধ্যে দুয়েকজন জন্ম নেন, আমরা তাঁদের লীলা বুঝিনা বলেই অবলীলায় রায় দেই: ঘাড় ত্যাড়া, পাগল...
মন খারাপ হয়ে গেল কেন জানি লেখাটা পড়ে।
(ওয়ার্ড ভেরিফিকেশন এর যন্ত্রণা থেকে রেহাই দেওয়া যায় কিনা ভেবে দেখবেন;আমি শব্দগুলো একবারে কখনোই টাইপ করতে পারি না)
"...(ওয়ার্ড ভেরিফিকেশন এর যন্ত্রণা থেকে রেহাই দেওয়া যায় কিনা ভেবে দেখবেন;আমি শব্দগুলো একবারে কখনোই টাইপ করতে পারি না)"
এটা আগে ছিল না, পরে বাধ্য হয়ে যোগ করেছি। এটা আমি নিজেও পছন্দ করি না কিন্তু জান্ক মেইল বড়ো যন্ত্রণা করে। খোশ-পাচড়া ওষুধের বিজ্ঞাপন কাঁহাতক ভালো লাগে। গালি দিলে লাভ কী! একটা পোস্টে নমুনা দেখেন:
http://www.ali-mahmed.com/2010/03/blog-post_27.html
তারপরও আবারও কিছু দিনের জন্য এটা বাদ দিচ্ছি, দেখা যাক। রাহী বলে কথা...
আহমদ ছফাকে নিয়ে এই লেখাটি তার ব্যক্তিত্ব ও কথা বলার ধরণটিকে ফুটিয়ে তুলেছে। এক নিঃশ্বাসে পড়া গেল। অনেক ধন্যবাদ।
আপনাকেও ধন্যবাদ। আপনার ভাল লেগেছে জেনে আমারও ভাল লাগছে @Anup Sadi
Post a Comment