'আমার দেশ' পত্রিকাটি বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। আমি কেন যেন একটা ধাক্কার মত খেলাম। এই কারণে না যে পত্রিকাটি বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। ধাক্কাটা লেগেছে প্রিন্ট-মিডিয়ায় যে তীব্র প্রতিক্রিয়া হওয়া প্রয়োজন ছিল তেমনটা দেখিনি বলে!
এই দেশের প্রিন্ট-মিডিয়ার প্রতি আমার গভীর অনুরাগ, শ্রদ্ধা আছে এমনটা বুকে হাত দিয়ে বলতে পারি না। এরা পারে না এমন কোন কাজ নেই- রাতকে দিন, দিনকে রাত করা এদের পক্ষেই সম্ভব। এই দেশে অধিকাংশ পত্রিকাই বের হয় অসৎ উদ্দেশ্যে, ক্ষমতার লোভ-কালো টাকা সাদা করা-ব্যবসার জন্য-প্রতিপক্ষকে কাবু করা ইত্যাদি।
নমুনা হিসাবে আমরা প্রথম আলো [১], কালের কন্ঠ [২]-এর কথা উল্লেখ করতে পারি। এতে অবশ্য আমরা পাঠকরাই লাভবান হই। এরা নিজেরা (পত্রিকার সম্পাদক-মালিক) কি কি রঙের অন্তর্বাস পরে রেখেছেন তা আমরা ভুঁড়ি ভাসিয়ে রসিয়ে রসিয়ে পড়ি। বিনে পয়সায় কী তামাশা! এই দেশের সাংবাদিকেরা মিলে নিজেরা একটা পত্রিকা বের করে দাঁড় করাতে পেরেছেন এমনটা আমাদের দেশে অলীক ভাবনা!
আমার এই লেখার আলোচ্য বিষয় এটা না মাহমুদুর রহমান অপরাধ করছেন, নাকি করেননি? হাসমত আলীকে গোয়েন্দারা নিয়ে গিয়েছিল, নাকি পরী!
এটাই ধরে নেই হাসমত আলী লিখিত অভিযোগ করেছেন এবং আদালতের কাছে ন্যায় বিচার চেয়েছেন। বেশ! এটা আদালতের এখতিয়ার, আদালত সিদ্ধান্ত নেবেন কোনটা সঠিক, কোনটা বেঠিক।
তবে আমি বিস্মিত, আনন্দিত, উল্লাসিত বিচার বিভাগের ঝড়ের গতি দেখে। নিজে খানিকটা ভরসা পাচ্ছি। একটা বহুজাতিক কোম্পানির সঙ্গে আমার লিগ্যাল ফাইট চলছে। দীর্ঘ ১০ মাস হয়েছে এখনও এদের প্রতি নোটিশই সার্ভ হয়নি বলে মামলার নড়াচাড়া নেই, জগদ্দল পাথর! কেন?
এই প্রশ্নের উত্তরে ল-অফিসার থেকে শুরু করে সবাই বলছেন, যেহেতু প্রতিপক্ষদের অফিস ঢাকায় তাই ঢাকা আদালতের নেজারত বিভাগে গিয়ে আমাকে তদ্বির করতে হবে, এটাই নাকি নিয়ম! এখন মামলা এটার কারণেই ঝুলে আছে।
এই তদ্বিরটা কেমন করে হয় এই বিশদে যাই না কেবল একটা উদাহরণ দেই, আদালত থেকে একটা নকল উঠাবার জন্য সরকারী খরচ হচ্ছে ১০০ টাকার নীচে। কিন্তু কেউ যদি এটা এক-দেড় হাজার টাকার নীচে নিয়ে আসতে পারেন আমি তাঁর পা ধরে কদমবুসি করব।
এখন কথা হচ্ছে, সমন জারী করার জন্য কেন আমাকে ঢাকায় গিয়ে তদ্বির করতে হবে? এটা তো আমার দায়িত্ব না। আমি তো আদালতের পিয়ন না। হায় তদ্বির! এই দেশে ন্যায় পাওয়ার জন্য তদ্বির করতে হয়, মুক্তিযোদ্ধা সনদ পাওয়ার জন্য তদ্বির করতে হয় [৩]!
অবশ্য মামলার ন্যায় বিচারের জন্য আমি কাতর না কারণ আমার সন্তানকে, যার বয়স এখনো দশও হয়নি; তাকে আদালতের সবার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিয়েছি, আমার পর সেই এই মামলার দায়িত্ব নেবে [৪]।
যেদিন 'আমার দেশ' পত্রিকা নিয়ে মামলা হয়েছিল সেই দিনই আইন ঝড়ের গতিতে এগুতে শুরু করেছিল। সঙ্গে সঙ্গেই মাহমুদুর রহমানকে ধরার জন্য পুলিশ চলে এসেছিল। কেবর মাহমুদুর রহমানকে পুলিশ ধরতেই যায়নি, 'আমার দেশ' পত্রিকার প্রকাশনা বাতিল করেছে, ছাপানো ২৭০০ কপি জব্দও করেছে।
মাহমুদুর রহমানের বিরুদ্ধে মামলা হলে তাঁকে ধরে নিয়ে যাবে কিন্তু পত্রিকার প্রকাশনা কেন বাতিল করা হবে? পত্রিকাওয়ালারা ধোয়া তুলসী পাতা না, তারা কোন অন্যায় করে থাকলে সেটার জন্য দেশে আইন-আদালত আছে, তাঁরা দেখবেন। তাই বলে পত্রিকার প্রকাশনা বাতিল?
একটা পত্রিকায় শত-শত মানুষ জড়িত থাকেন। তাদের সঙ্গে জড়াজড়ি করে থাকেন তাঁদের পরিবারের হাজার-হাজার মানুষ। একজন মাহমুদুর রহমানের জন্য হাজার-হাজার মানুষের প্রতি কেন সীমাহীন অন্যায় করা?
একটা মামলা হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পত্রিকার প্রকাশনা বাতিল হয়ে যাবে এটাই বা কোথাকার গণতান্ত্রিক আচরণ! ভাল কথা, রাহেলা হত্যা [৫] মামলার গতি কি, এটা কি আমাদের মাননীয় আদালত বা আমাদের বিবেক-মিডিয়া জানাবেন, প্লিজ।
এখন আমার দেশ পত্রিকার বিরুদ্ধে মামলার গতি দেখে আমি আশাম্বিত হচ্ছি, যাক, এখন তাহলে আমারও একটা গতি হবে!
পূর্ব প্রসঙ্গে ফিরে যাই, আমাদের দেশের অন্য পত্রিকাগুলোর যে প্রতিক্রিয়া হওয়া যথার্থ ছিল এমন কোন নমুনা আমার কাছে দৃশ্যমান হয়নি! সম্ভবত এখানেও দলবাজি কাজ করছে। আরে, ও তো আমার দলের না। যে দেশের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের [৭] দলবাজি করার প্রয়োজন হয় সেই দেশে এর বাইরে ভাবাটাও পাপ।
পত্রিকাগুলো আর কিছু না পারুক সবাই মিলে অন্তত প্রত্যেকটা পত্রিকার 'হেড-মাস্ট' ('হেড-মাস্ট' শব্দটা স্মৃতি থেকে লিখছি, ভুল হতে পারে।) কালো বর্ডারে ছাপাতে পারত। নয়তো প্রথম পাতায় এক ইঞ্চি করে কালো বক্স ছাপিয়ে লাগাতার প্রতিবাদ করে যেতে পারত। এরা করেননি।
মাহমুদুর রহমান, আমার দেশ পত্রিকা, এদের দলবাজি, এই পত্রিকার দৃষ্টি ভঙ্গি কোনটাই প্রতি আমার আলাদা মমতা নাই। কিন্তু এই অন্যায়ের আমি তীব্র প্রতিবাদ করি।
আমি আজ থেকে আমার সাইটটার ব্যানারটায় খানিকটা পরিবর্তন আনছি। এটা এভাবে থাকবে যে পর্যন্ত না 'আমার দেশ' আবারও চালু হবে। ব্যানারটা কালো করার ইচ্ছা ছিল কিন্তু মন্তব্যের ফন্টে কিছু টেকনিকাল সমস্যা হচ্ছে।
পত্রিকাওয়ালা কেন এটা করতে পারলেন না। এরা সম্ভবত দলবাজির কারণেই এটা করেনি। আমি যখন খুব ভালো বোঝাতে পারি না তখন মার্টিন সাহেবের কথাটা ধার করি, বারবার।
"...First they came for the jews. I was silent. I was not a jew. Then they came for the communists. I was silent. I was not a communist. Then they came for the trade unionists. I was silent. I was not a trade unionist. then they came for me. There was no one left to speak for me". (Martin Niemoller)
সহায়ক লিংক:
১. প্রথম আলো: http://tinyurl.com/3yadh4k
২. কালের কন্ঠ: http://tinyurl.com/38qlfcf
৩. মুক্তিযোদ্ধা সনদের জন্য তদ্বীর: http://www.ali-mahmed.com/2010/03/blog-post_03.html
৪. জাস্টিস: http://www.ali-mahmed.com/2010/02/blog-post_08.html
৫. রাহেলা হত্যা: http://www.ali-mahmed.com/2008/02/blog-post_27.html
৬. সাহাবুদ্দিন আহমদ: http://www.ali-mahmed.com/2009/02/blog-post_9839.html
৭. স্যারদের দলবাজি: http://www.ali-mahmed.com/2009/12/blog-post_19.html
এই দেশের প্রিন্ট-মিডিয়ার প্রতি আমার গভীর অনুরাগ, শ্রদ্ধা আছে এমনটা বুকে হাত দিয়ে বলতে পারি না। এরা পারে না এমন কোন কাজ নেই- রাতকে দিন, দিনকে রাত করা এদের পক্ষেই সম্ভব। এই দেশে অধিকাংশ পত্রিকাই বের হয় অসৎ উদ্দেশ্যে, ক্ষমতার লোভ-কালো টাকা সাদা করা-ব্যবসার জন্য-প্রতিপক্ষকে কাবু করা ইত্যাদি।
নমুনা হিসাবে আমরা প্রথম আলো [১], কালের কন্ঠ [২]-এর কথা উল্লেখ করতে পারি। এতে অবশ্য আমরা পাঠকরাই লাভবান হই। এরা নিজেরা (পত্রিকার সম্পাদক-মালিক) কি কি রঙের অন্তর্বাস পরে রেখেছেন তা আমরা ভুঁড়ি ভাসিয়ে রসিয়ে রসিয়ে পড়ি। বিনে পয়সায় কী তামাশা! এই দেশের সাংবাদিকেরা মিলে নিজেরা একটা পত্রিকা বের করে দাঁড় করাতে পেরেছেন এমনটা আমাদের দেশে অলীক ভাবনা!
আমার এই লেখার আলোচ্য বিষয় এটা না মাহমুদুর রহমান অপরাধ করছেন, নাকি করেননি? হাসমত আলীকে গোয়েন্দারা নিয়ে গিয়েছিল, নাকি পরী!
এটাই ধরে নেই হাসমত আলী লিখিত অভিযোগ করেছেন এবং আদালতের কাছে ন্যায় বিচার চেয়েছেন। বেশ! এটা আদালতের এখতিয়ার, আদালত সিদ্ধান্ত নেবেন কোনটা সঠিক, কোনটা বেঠিক।
তবে আমি বিস্মিত, আনন্দিত, উল্লাসিত বিচার বিভাগের ঝড়ের গতি দেখে। নিজে খানিকটা ভরসা পাচ্ছি। একটা বহুজাতিক কোম্পানির সঙ্গে আমার লিগ্যাল ফাইট চলছে। দীর্ঘ ১০ মাস হয়েছে এখনও এদের প্রতি নোটিশই সার্ভ হয়নি বলে মামলার নড়াচাড়া নেই, জগদ্দল পাথর! কেন?
এই প্রশ্নের উত্তরে ল-অফিসার থেকে শুরু করে সবাই বলছেন, যেহেতু প্রতিপক্ষদের অফিস ঢাকায় তাই ঢাকা আদালতের নেজারত বিভাগে গিয়ে আমাকে তদ্বির করতে হবে, এটাই নাকি নিয়ম! এখন মামলা এটার কারণেই ঝুলে আছে।
এই তদ্বিরটা কেমন করে হয় এই বিশদে যাই না কেবল একটা উদাহরণ দেই, আদালত থেকে একটা নকল উঠাবার জন্য সরকারী খরচ হচ্ছে ১০০ টাকার নীচে। কিন্তু কেউ যদি এটা এক-দেড় হাজার টাকার নীচে নিয়ে আসতে পারেন আমি তাঁর পা ধরে কদমবুসি করব।
এখন কথা হচ্ছে, সমন জারী করার জন্য কেন আমাকে ঢাকায় গিয়ে তদ্বির করতে হবে? এটা তো আমার দায়িত্ব না। আমি তো আদালতের পিয়ন না। হায় তদ্বির! এই দেশে ন্যায় পাওয়ার জন্য তদ্বির করতে হয়, মুক্তিযোদ্ধা সনদ পাওয়ার জন্য তদ্বির করতে হয় [৩]!
অবশ্য মামলার ন্যায় বিচারের জন্য আমি কাতর না কারণ আমার সন্তানকে, যার বয়স এখনো দশও হয়নি; তাকে আদালতের সবার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিয়েছি, আমার পর সেই এই মামলার দায়িত্ব নেবে [৪]।
যেদিন 'আমার দেশ' পত্রিকা নিয়ে মামলা হয়েছিল সেই দিনই আইন ঝড়ের গতিতে এগুতে শুরু করেছিল। সঙ্গে সঙ্গেই মাহমুদুর রহমানকে ধরার জন্য পুলিশ চলে এসেছিল। কেবর মাহমুদুর রহমানকে পুলিশ ধরতেই যায়নি, 'আমার দেশ' পত্রিকার প্রকাশনা বাতিল করেছে, ছাপানো ২৭০০ কপি জব্দও করেছে।
মাহমুদুর রহমানের বিরুদ্ধে মামলা হলে তাঁকে ধরে নিয়ে যাবে কিন্তু পত্রিকার প্রকাশনা কেন বাতিল করা হবে? পত্রিকাওয়ালারা ধোয়া তুলসী পাতা না, তারা কোন অন্যায় করে থাকলে সেটার জন্য দেশে আইন-আদালত আছে, তাঁরা দেখবেন। তাই বলে পত্রিকার প্রকাশনা বাতিল?
একটা পত্রিকায় শত-শত মানুষ জড়িত থাকেন। তাদের সঙ্গে জড়াজড়ি করে থাকেন তাঁদের পরিবারের হাজার-হাজার মানুষ। একজন মাহমুদুর রহমানের জন্য হাজার-হাজার মানুষের প্রতি কেন সীমাহীন অন্যায় করা?
একটা মামলা হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পত্রিকার প্রকাশনা বাতিল হয়ে যাবে এটাই বা কোথাকার গণতান্ত্রিক আচরণ! ভাল কথা, রাহেলা হত্যা [৫] মামলার গতি কি, এটা কি আমাদের মাননীয় আদালত বা আমাদের বিবেক-মিডিয়া জানাবেন, প্লিজ।
এখানে উল্লেখ করা যেতে পারে, অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন আহমদ [৬] মানহানীর মামলা করেছিলেন ফৌজদারী-দেওয়ানী আদালতে না, প্রেস কাউন্সিলে! ভাবা যায়? আমাদের দেশে, একজন রাষ্ট্রপতি?
এখন আমার দেশ পত্রিকার বিরুদ্ধে মামলার গতি দেখে আমি আশাম্বিত হচ্ছি, যাক, এখন তাহলে আমারও একটা গতি হবে!
পূর্ব প্রসঙ্গে ফিরে যাই, আমাদের দেশের অন্য পত্রিকাগুলোর যে প্রতিক্রিয়া হওয়া যথার্থ ছিল এমন কোন নমুনা আমার কাছে দৃশ্যমান হয়নি! সম্ভবত এখানেও দলবাজি কাজ করছে। আরে, ও তো আমার দলের না। যে দেশের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের [৭] দলবাজি করার প্রয়োজন হয় সেই দেশে এর বাইরে ভাবাটাও পাপ।
পত্রিকাগুলো আর কিছু না পারুক সবাই মিলে অন্তত প্রত্যেকটা পত্রিকার 'হেড-মাস্ট' ('হেড-মাস্ট' শব্দটা স্মৃতি থেকে লিখছি, ভুল হতে পারে।) কালো বর্ডারে ছাপাতে পারত। নয়তো প্রথম পাতায় এক ইঞ্চি করে কালো বক্স ছাপিয়ে লাগাতার প্রতিবাদ করে যেতে পারত। এরা করেননি।
মাহমুদুর রহমান, আমার দেশ পত্রিকা, এদের দলবাজি, এই পত্রিকার দৃষ্টি ভঙ্গি কোনটাই প্রতি আমার আলাদা মমতা নাই। কিন্তু এই অন্যায়ের আমি তীব্র প্রতিবাদ করি।
আমি আজ থেকে আমার সাইটটার ব্যানারটায় খানিকটা পরিবর্তন আনছি। এটা এভাবে থাকবে যে পর্যন্ত না 'আমার দেশ' আবারও চালু হবে। ব্যানারটা কালো করার ইচ্ছা ছিল কিন্তু মন্তব্যের ফন্টে কিছু টেকনিকাল সমস্যা হচ্ছে।
পত্রিকাওয়ালা কেন এটা করতে পারলেন না। এরা সম্ভবত দলবাজির কারণেই এটা করেনি। আমি যখন খুব ভালো বোঝাতে পারি না তখন মার্টিন সাহেবের কথাটা ধার করি, বারবার।
"...First they came for the jews. I was silent. I was not a jew. Then they came for the communists. I was silent. I was not a communist. Then they came for the trade unionists. I was silent. I was not a trade unionist. then they came for me. There was no one left to speak for me". (Martin Niemoller)
সহায়ক লিংক:
১. প্রথম আলো: http://tinyurl.com/3yadh4k
২. কালের কন্ঠ: http://tinyurl.com/38qlfcf
৩. মুক্তিযোদ্ধা সনদের জন্য তদ্বীর: http://www.ali-mahmed.com/2010/03/blog-post_03.html
৪. জাস্টিস: http://www.ali-mahmed.com/2010/02/blog-post_08.html
৫. রাহেলা হত্যা: http://www.ali-mahmed.com/2008/02/blog-post_27.html
৬. সাহাবুদ্দিন আহমদ: http://www.ali-mahmed.com/2009/02/blog-post_9839.html
৭. স্যারদের দলবাজি: http://www.ali-mahmed.com/2009/12/blog-post_19.html
5 comments:
ধন্যবাদ ভাইয়া। অনেকে ত আবার এর বিরুদ্ধে সাক্ষর করেও ফিরিয়ে নেয়।
http://174.133.126.18/~dailykal/index.php?view=details&archiev=yes&arch_date=07-06-2010&type=single&pub_no=187&cat_id=1&menu_id=13&news_type_id=1&news_id=62365
ব্যানারটায় "একটা পত্রিকা" না হয়ে "একটা গণমাধ্যম" হলে ভাল হত।
আবেদ খানের লেখা পড়লাম।
যে মানুষটা লেখেন, কেউ কথা রাখে নি এটা 'বোধ হয়' সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের। আবার এই বিষয়ে দৃস্টি আকর্ষণ করলে বলেন, এভাবে লেখা আমার ইস্টাইল, এমন মানুষের কথা গুরুত্ব দেয়ার কোন কারণ দেখি না।
http://www.ali-mahmed.com/2010/01/blog-post_27.html
"ব্যানারটায় 'একটা পত্রিকা' না হয়ে 'একটা গণমাধ্যম' হলে ভাল হত। "
আপনার প্রস্তাব পছন্দ হয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে।
আপনার অনুমতি ছাড়া লেখটা বুন্ধুদের সাথে শেয়ার করলাম, তথ্যসূত্র উল্লেখ করে। কয়েক দিন ধরে মাহ্মুদুর রহমান ইস্যুতে বিস্তর তর্ক বিতর্ক চলছে বন্ধু মহলে। তাই আমাদের মতো ম্যাঙ্গো পিপ্লদের চিন্তা সূত্র কোন দিকে থকা দরকার এটা বুঝবার জন্যই আরকি!
এবং অনেক ধন্যবাদ!
শেয়ার করার প্রয়োজন মনে করেছেন যখন তখন নিশ্চয়ই প্রয়োজন ছিল। এবং এটা আমাকে জানিয়েছেন বলে ভাল লাগছে।
প্রিন্ট মিডিয়ার উদাসিনতা আমার কাছে অবাক লাগছে- এরা কি এটা বুঝতে পারছে না, নিজেদের কফিনে নিজেরাই পেরেক ঠুকছে! @Shameem
Post a Comment