কখনও কখনও বুদ্ধির খেলা দেখে হতভম্ব হয়ে যাই। মনে মনে কষ্টের শ্বাস ফেলি, আহা, আমারও যদি এমন দুর্ধর্ষ বুদ্ধি থাকত!
ব্যানারে লেখা, 'রেলওয়ে মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড অফিস'। বাস্তবে দেখলাম, এটা একটা চার দোকান। মাহে রমজানের কারণে ঝাঁপ ফেলা।
প্ল্যাটফরমের ভেতরে এই স্টেশনারি দোকান বসাবার পর আমজনতা হইচই শুরু করেন এই বলে এটা প্ল্যাটফরমের সৌন্দর্য নষ্ট করেছে, ক্ষমতাবহির্ভুতভাবে দোকানটা বসানো হয়েছে। এরপর থেকে এটায় লিখে দেয়া হয়েছে, 'তথ্য ও অনুসন্ধান কেন্দ্র'।
কেউ পান-সিগারেট-কোক ক্রয় করবেন, এই সব আছে কি না এটার অনুসন্ধানে এখানে আসতেই পারেন! বাড়িয়ে তো আর কিছু লিখেনি!
এই টং নামের জিনিসটাকে দেখতাম স্টেশন থেকে খানিক দূরে পরিত্যক্ত অবস্থায়। আজ দেখি এটা হেঁটে হেঁটে স্টেশনে কেবল ঢুকেই পড়েনি, স্টেশনের নামটাও ঢেকে ফেলেছে।
4 comments:
আলী ভাই, এ শুধু আখাউড়া না সারা দেশেই দখলবাজরা ওমন প্রথম প্রেমিকার মত কাছে আসতে আসতে দখল করে নেয় সরকারী সম্পত্তি।
এরা তো টয়লেট দখল নিতেও বাদ রাখলোনা। সেখানে এতো কোন ছার ?
ধন্যবাদ , আপনার মতামতের জন্য। @Muzammel Haque
হা হা হা। ভাল বলেছেন @মোঃ লিয়াকত হোসেন লিকু
Post a Comment