অবগতি: এই মতিউর রহমান সেই মতিউর রহমান না! ইনি পত্রিকার বিখ্যাত একজন সম্পাদক, প্রকাশক। কুখ্যাত মতিউর রহমান না।
প্রথমেই অবগতির প্রসঙ্গে আসি। আমাদের সবার শ্রদ্ধেয় মতি ভাইয়া নামের শেষে একটা কোপ দেন। যেমন ধরুন, আপনার নাম নুরুজ্জামান মানিক। তিনি কোপ দিয়ে মানিক ফেলে দেবেন। নামটা দাঁড়াবে, নুরুজ্জামান।
তো, মতি ভাইয়ার তরিকায় এখন কুখ্যাত মতিউর রহমান নিজামীর 'নিজামী' কোপ দিয়ে ফেলে দিলে ওই মানুষটাও হবেন, মতিউর রহমান।
আপনারা যেন অতি বিখ্যাত সম্পাদক মতিউর রহমানের সঙ্গে কুখ্যাত মতিউর রহমান নিজামীকে গুলিয়ে না-ফেলেন এই কারণেই অবগতি।
মতি ভাইয়ার এই 'কোপাকোপিতে' অন্যদের সমস্যা না-হলেও ব্লগারদের সমস্যা হয়ে যায়। ব্লগার ব্যতীত সবাই লেখালেখি করে এন্তার টাকা কামান। এখন বেচারা ব্লগারদের হয়েছে যত যন্ত্রণা- টাকাও নাই, ন্যূনতম সম্মানও নাই। অথচ মতি ভাইয়ার কোপাকোপির পর নতুন করে নামের আকিকা দিতে গেলে যে ছাগল লাগবে ব্লগারদের সেই ছাগল কেনারও পয়সা কই! অবশ্য মতি ভাইয়ার নিয়ন্ত্রণে ছাগলের স্টক থাকলে সহায়তা হিসাবে দিলে অনেকে বেঁচে যেত। আমি তাঁর কাছে আকুল আবেদন জানাই...।
যাই হোক, একটা হেল্প চাচ্ছিলাম। 'একটা হেল্প চাচ্ছিলাম' এটা বলতে এখন সংকোচ হয়। কারণ আমার এই সাহায্য চাওয়াটা প্রায় নিয়মিত হয়ে দাঁড়াচ্ছে! অনেকটা এই রকম, ভাই, একটা 'পুইসা' দিবেন? ভিক্ষুক-ভিক্ষুক টাইপ। তথ্যভিক্ষুক।
যে তথ্যটা দরকার। আজ প্রথম আলোর প্রথম পৃষ্ঠায় যে বিজ্ঞাপনটা ছাপিয়েছে, তা এক 'দন্তবটিকার'। বিজ্ঞাপন না-দিলে পত্রিকা চলে না এটা যে আমরা বুঝি না এমন না। ভেতরে প্রয়োজনে ৪ পাতা বিজ্ঞাপন ছাপাক কিন্তু তাই বলে এই অবস্থা! এই কান্ড দেখে আমার কাছে মনে হচ্ছে, কেবল নগ্নগাত্রই অশ্লীল, কে বলে...!
কারো কী জানা আছে এমন একটা বিজ্ঞাপন ছাপাতে মতি ভাইয়াকে কত টাকা দিতে হয়?
না-না, আমি কেবল হিসাবটা করতে চাচ্ছিলাম, এর দ্বিগুণ টাকা দিলেই মতি ভাইয়া পুরো পৃষ্ঠাব্যাপি বিজ্ঞাপন ছাপিয়ে দেবেন। তখন কেবল পত্রিকায় প্রথম আলোর লোগোটাই থাকবে। লোগো থাকুক, এই নিয়ে আর হুজ্জতে যাই না। ৮০০ পয়সা খরচ করে আমরা যে বিজ্ঞাপন পড়তে পারছি এটাও তো কম না!
প্রথমেই অবগতির প্রসঙ্গে আসি। আমাদের সবার শ্রদ্ধেয় মতি ভাইয়া নামের শেষে একটা কোপ দেন। যেমন ধরুন, আপনার নাম নুরুজ্জামান মানিক। তিনি কোপ দিয়ে মানিক ফেলে দেবেন। নামটা দাঁড়াবে, নুরুজ্জামান।
তো, মতি ভাইয়ার তরিকায় এখন কুখ্যাত মতিউর রহমান নিজামীর 'নিজামী' কোপ দিয়ে ফেলে দিলে ওই মানুষটাও হবেন, মতিউর রহমান।
আপনারা যেন অতি বিখ্যাত সম্পাদক মতিউর রহমানের সঙ্গে কুখ্যাত মতিউর রহমান নিজামীকে গুলিয়ে না-ফেলেন এই কারণেই অবগতি।
মতি ভাইয়ার এই 'কোপাকোপিতে' অন্যদের সমস্যা না-হলেও ব্লগারদের সমস্যা হয়ে যায়। ব্লগার ব্যতীত সবাই লেখালেখি করে এন্তার টাকা কামান। এখন বেচারা ব্লগারদের হয়েছে যত যন্ত্রণা- টাকাও নাই, ন্যূনতম সম্মানও নাই। অথচ মতি ভাইয়ার কোপাকোপির পর নতুন করে নামের আকিকা দিতে গেলে যে ছাগল লাগবে ব্লগারদের সেই ছাগল কেনারও পয়সা কই! অবশ্য মতি ভাইয়ার নিয়ন্ত্রণে ছাগলের স্টক থাকলে সহায়তা হিসাবে দিলে অনেকে বেঁচে যেত। আমি তাঁর কাছে আকুল আবেদন জানাই...।
যাই হোক, একটা হেল্প চাচ্ছিলাম। 'একটা হেল্প চাচ্ছিলাম' এটা বলতে এখন সংকোচ হয়। কারণ আমার এই সাহায্য চাওয়াটা প্রায় নিয়মিত হয়ে দাঁড়াচ্ছে! অনেকটা এই রকম, ভাই, একটা 'পুইসা' দিবেন? ভিক্ষুক-ভিক্ষুক টাইপ। তথ্যভিক্ষুক।
যে তথ্যটা দরকার। আজ প্রথম আলোর প্রথম পৃষ্ঠায় যে বিজ্ঞাপনটা ছাপিয়েছে, তা এক 'দন্তবটিকার'। বিজ্ঞাপন না-দিলে পত্রিকা চলে না এটা যে আমরা বুঝি না এমন না। ভেতরে প্রয়োজনে ৪ পাতা বিজ্ঞাপন ছাপাক কিন্তু তাই বলে এই অবস্থা! এই কান্ড দেখে আমার কাছে মনে হচ্ছে, কেবল নগ্নগাত্রই অশ্লীল, কে বলে...!
কারো কী জানা আছে এমন একটা বিজ্ঞাপন ছাপাতে মতি ভাইয়াকে কত টাকা দিতে হয়?
না-না, আমি কেবল হিসাবটা করতে চাচ্ছিলাম, এর দ্বিগুণ টাকা দিলেই মতি ভাইয়া পুরো পৃষ্ঠাব্যাপি বিজ্ঞাপন ছাপিয়ে দেবেন। তখন কেবল পত্রিকায় প্রথম আলোর লোগোটাই থাকবে। লোগো থাকুক, এই নিয়ে আর হুজ্জতে যাই না। ৮০০ পয়সা খরচ করে আমরা যে বিজ্ঞাপন পড়তে পারছি এটাও তো কম না!
No comments:
Post a Comment