I have written few articles about Daud Haidar. For nearly 4 decades he is in exile in Germany after Government expelled him from Bangladesh for a poem published in the newspaper. Before coming to Bonn (2010) I never had the chance to meet him in person but though I wrote about him because I felt myself in his shoes.
I tried to understand the trauma of an exile, no matter what happens I would not have the chance to visit my motherland, I would never be able to see those near and dear ones for the rest of my life. These very feeling is like a nightmare to me. For me, the very thought that I would not be able to set my foot in my motherland, is enough to cause a nervous breakdown.
How would I ever forget this rare affection, when those living in Bonn did not bothered to even say Hi, he had traveled all the way from Berlin to Bonn just to meet me. I had to catch the flight back home in the next morning, He decided to stay over and we talked all night. After I went to bed late in that night, he remained awake to finish his report for Germany's international broadcaster, Deutsche Welle (DW.DE).
I have no idea when he went to bed but in that night I woke up hearing an unfamiliar sound. It is like a suppressed lament hidden deep in his heart, those pains he tried to hide but in his dreams those laments somehow found a way to break free. Is it the emptiness in his soul crying out loud? Does this emptiness engulf him in his sleep every night? Is it his childhood memory chasing him in his dream? Those childhood memories long forgotten, the air bypassing the sail, the sweet tender sound of breeze passing through the leaves, are they calling him back? I don't know, but I did not waked him up, I quietly went back to sleep.
Next morning when I start for the airport, he was deep in sleep; I did not wake him up. I left a note 'Stay well, I am leaving. Hope to meet you in Bangladesh.' I have no idea why I wrote that last line, it is rare for our government to accept its mistakes and it is certainly impossible that Government will decide to lift the prohibition and allow him to visit his motherland. I don't know why I gave him this false assurance? Deep in my heart I believed someday government would realize its mistake. Still I regret for those words.
I did not call him for a long time, after I finished my blog about him I decided to call him. Hoped he was doing well in Germany, but he gave me shocking news, I went completely dumb. He was the Berlin correspondence of Germany's international broadcaster, Deutsche Welle (DW.DE) for the last 23 years but recently they decided to sack him. Duad Haidar filed a case against this, but fighting a legal battle with a corporation is hard and it only forces you bankrupt in the end. So after a long fight, he has to surrender from this legal battle.
There was nearly ten Bangladeshi staff in the Deutsche Welle Bengali service and most of them were sacked on the same ground, economic recession. One of them was Sagar sarwar, he was brutally killed in Bangladesh along with his wife, Mehrun Runi, and their only son now lives with his grandmother. They would have been alive if Deutsche Welle (DW.DE) did not sacked them on the ground of economic recession, as it was broadcast ed in a language that is spoken by nearly 250 million people and ranked 6th in the list of most spoken languages.
I have some question regarding Deutsche Welle (DW.DE). So far they had sacked only the staff of Bangladeshi origin, even though after the liberation war of Bangladesh, German government decided to give this regional broadcasting service to Bangladesh as a gift and as per rule this regional services would be head by a native speaker. Head of Bengali regional service is from West Bengal, India, even though he introduces himself as of Bangladeshi origin!
Of 250 million Bengali speaking people, nearly 160 million of them lives in Bangladesh and it would be fair if the staffs were distributed accordingly to this proportion. But that was not the case, only staff of Bangladeshi origin has suffered the axe of recession. This discriminatory sacking policy reflects the internal politicization of the regional service where Indians are playing upper hand.
Now my question is Why there is so many Bengali speaking Indians are in this regional service? Is it broadcast solely for the Bengali speaking people of west Bengal?
So far I know Deutsche Welle (DW.DE) have 30 regional services. Does every other regional service suffer the same or is it only this Bengali regional service that suffered in this discriminatory cost cutting staff reduction?
Are they decided to take this gif back and handed it over to Indians? Are you planning to put Bengali regional service in auction? Speak it up, state it clearly. If you decide so, we would put a bid on it...
*Translated by: Rasel Pervez (https://www.facebook.com/rasel.pervez)
**মূল লেখা, এখানে: http://www.ali-mahmed.com/2013/07/deutsche-welle.html
***facebook: https://www.facebook.com/ali.mahmed1971/posts/10151535207267335?notif_t=like
সহায়ক সূত্র:
১. দাউদ হায়দার, শুভ জন্মদিন বলি কোন মুখে?: http://www.ali-mahmed.com/2009/02/blog-post_21.html
২. দাউদ হায়দার, তোমার কাছে খোলা চিঠি: http://www.ali-mahmed.com/2010/03/blog-post_7633.html
৩. দাউদ হায়দার, তোমাকে, আবারো...: http://www.ali-mahmed.com/2010/04/blog-post_20.html
****ফারজানা কবির খান স্নিগ্ধা, ডয়চে ভেলেতে চাকুরি করার সুবাদে একটি লেখা লিখেছেন: http://www.banglanews24.com/detailsnews.php?nssl=27f48a1f868ca2b9f4ee1d2cf9e2e509&nttl=17072013211133
তথ্যবহুল একটা লেখা। সেখান থেকে খানিকটা তুলে দেই এখানে:
"...জার্মান সরকার, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ জয়ের পরে তখনকার বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূত হুমায়ুন রশীদ চৌধুরীর অনুরোধে যে বাংলা ডিপার্টমেন্টটি উপহার স্বরূপ বাংলাদেশকে দেওয়া হয়োছিলো; তার বর্তমান বিভাগীয় প্রধান একজন ভারতীয় বাঙ্গালী। তার পাসপোর্ট ভারতীয় হওয়া সত্ত্বেও নিজেকে বাংলাদেশি হিসেবে পরিচয় দেয় বর্তমান বিভাগীয় প্রধান। এর কারন হলো, ডয়েচে ভেলের নিয়মানুযায়ী প্রতিটি বিভাগের প্রধান হতে হবে সেই দেশের একজন নাগরিককে।...
"...আমাদের সাহিত্যিকরা তাদের (ভারতীয়) কাছে কোন সাহিত্যিকই নয়, এমনকি ছ্যা.. ছ্যা.. শব্দ উচ্চারণ করে তারা বাংলাদেশের বাংলাকে অপমান করে থাকে।..."
*****এখানে মামলা করতে ৬০০ ইউরো করে লাগে প্রতিটি ডেটে। এটা শুধু উকিলের একদিনের কাজের খরচ। তারমানে যতবার কোর্টে ডাকবে ততবার ৬০০ ইউরো করে দিতে হবে। আর কোর্টের খরচ তে আছেই।
*****যেহেতু ফেসবুকে আমার সমস্ত লেখা 'হাইড' করা তাই ফেসবুকের মন্তব্যগুলো এখানে থাকার প্রয়োজন বোধ করি:
Ali Mahmed রেখে আসা সেই চিরকুট!
-
Imran Abdullah ভাইয়া
আসলে ভারতীয়রা এখন 'বৈশ্বিক' হয়ে উঠছেন।দাদাগিরিতে উনারা আর বাদ বাকি
সবাইকে ছাপিয়ে বেশ ভালো জায়গায় পৌঁছে গেছেন।আপনি দেখেছেন হয়তো ডিসকভারি
কিংবা ন্যাশনাল জিওগ্রাফিকের যে বাংলা চ্যানেল দেখায় এর পুরোটাই কিন্তু
দাদাদের বাংলা!অথচ খোদ কলকাতা পশ্চিম বঙ্গেই কিন্তু বাংলা বেশ ভালো রকমের
বেকায়দায় আছে।তারপরেও কেন তাদের বাংলা সেটা বুঝতেই পারছেন।
-
Ali Mahmed আপনার 'তথ্যবহুল লেখাটা' আমার এই লেখার জন্য খুবই কাজে লেগেছে। আলাদা করে আপনার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই। @Farzana Kabir Khan Snigdha
-
-
-
Ali Mahmed দাউদ ভাই ২৩ বছর কাজ করেছেন ওদের ওখানে! আমাদের সেরা মানুষদের প্রতি এরা যে অমানবিক আচরণ করেছে- রাগে আমার গা জ্বলে যাচ্ছে। Mahadib Hadi
তার পাসপোর্ট ভারতীয় হওয়া সত্ত্বেও নিজেকে বাংলাদেশি হিসেবে পরিচয় দেয়
বর্তমান বিভাগীয় প্রধান। এর কারন হলো, ডয়েচে ভেলের নিয়মানুযায়ী প্রতিটি
বিভাগের প্রধান হতে হবে সেই দেশের একজন নাগরিককে।
Fahmi Fah Dada, ami jotoko jani ora apnake ekkhan poroshkar diecholo. Tahole daralota ki??
Ali Mahmed দেখুন, কঠিন করে বললে, আমি ডয়চে ভেলের কাছে আত্মা বন্ধক রাখিনি যে ওরা অন্যায় করলে সেটা নিয়ে আমি লিখতে পারব না! আর
নরোম করে বললে: বিভিন্ন ভাষার মধ্যে বাংলা ভাষাও ছিল- বাংলা ভাষা তার
যোগ্যতায় ওখানে দাঁড়িয়েছে। বাংলা ভাষার পক্ষে আমি ছিলাম। একটা পুরস্কার ছিল যেটায় ১১ জন বিচারক আমাকে নির্বাচিত করেছিলেন। অন্যটা ছিল, যেটায় পাঠক ভোট দিয়ে আমাকে নির্বাচিত করেছিলেন। এখানে ডয়চে ভেলে তো আমার প্রতি কোনো বদান্যতা বা করুণা করেছে এমন না তো না...। Fahmi Fah
-
Rasel Pervez I
have written few articles about Daud Haidar. For nearly 4 decades he is
in exile in Germany after Government expelled him from Bangladesh for a
poem published in the book “Birth is my eternal crime” . Before coming
to Bonn I never had the chance to m…See More
Rasel Pervez তেমন ভালো অনুবাদ হলো না। আমার অনুবাদের অভ্যাস নাই, আশা করি অন্য কেউ চমৎকার একটা অনুবাদ করে দিবে।
Ali Mahmed শুকরিয়া :) । আপনার এই অনুবাদটা আমি আমার নিজের সাইটে দিয়ে দেব। এবেলা অনুমতি নিয়ে রাখলাম Rasel Pervez
-
Ali Mahmed আরেকটা কথা, আমি লেখক নই। যখন লেখক হবো তখন নির্মলেন্দু গুণের মত মেরুদন্ডহীন হয়ে পড়ব।
'গ্রেগরি
করসো' নামের আমেরিকান কবি যখন বাংলাদেশ নিয়ে অতি কুৎসিত কথা বলেন বা আমাদের
ঝড়ে ভেসে যাওয়া মানুষদের নিয়ে ততোধিক কুৎসিত রসিকতা করেন তখন নির্মলেন্দু
গুণ হ্যা-হ্যা করে হাসেন।
তবে আমার জন্য এ প্রার্থনাও করবেন এমন লেখক (নির্মলেন্দু গুণের মত) হওয়ার পূর্বেই যেন আমার মৃত্যু হয়...। লাল
রক্ত না নীল রক্ত, সাহেব-সুবো বুঝি না; আমার দেশ, আমার দেশের অসহায়
মানুষদের নিয়ে এমন রসিকতা করলে আমি হিংস্র পশুর মত তার উপর ঝাপিয়ে পড়ব Fahmi Fah