আজকের অতিথি লেখক, Farzana Kabir Khan Snigdha (https://www.facebook.com/khansnigdha). তিনি লিখছেন (Deutsche Welle (DW.DE)-এ চাকুরি করার সুবাদে ওখানকার অভিজ্ঞতা নিয়ে:
"ডয়েচে ভেলেতে আমার জীবনের সবচেয়ে বড় অভিজ্ঞতা হলো, বর্তমান বিভাগীয় প্রধান (দেবারতী গুহ) আমার তৈরী ফিচার নিজের নামে চালিয়ে দিয়েছিলেন।
আমি তখন ডয়েচে ভেলেতে নতুন। আমাদের সাপ্তাহিক মিটিংয়ে সাউথ এশিয়ান প্রধান একটা ফিচার করার দায়িত্ব বর্তমান বিভাগীয় প্রধানকে দিয়েছিলেন। তিনি ফিচারটি নিলেন ঠিকই। কিন্তু তা নিয়ে কাজ করার তার সময় ছিল না। আমার কাছে এসে অনুরোধ করলেন, ফিচারটি তৈরী করতে। 'প্রতিবন্ধী বিষয়ক' প্রতিবেদন ও ফিচার। আমি সব তৈরী করলাম। এমনকি ইন্টারভিউ পার্টনারও। আমার জন্য তা সহজ ছিল কারণ আমি বাংলাদেশে একটি প্রতিবন্ধী সংস্থায় কিছুদিন কাজ করেছিলাম।
তিনি আমাকে বললেন, 'তুমিই সব করো'।
তখন নতুন ঢুকেছি ডয়েচে ভেলেতে, নিয়ম-কানুন কিছুই জানি না। বললাম, 'তুমি আমার সঙ্গে মডারেশনের কাজটা করো তাহলে দুজনে মিলে প্রোগ্রামটা ভালো দাঁড়াবে'।
বর্তমান প্রধান আমার সঙ্গে কাজটি করলেন। কিন্তু আমি জানতাম না যে এই কাজটা ডেইলি প্ল্যানারকে দেখাতে হয়। সেদিন প্ল্যানার ছিলেন আবদুস সাত্তার। তিনি দেবারতী অর্থ্যাৎ বর্তমান প্রধানের কাছে ফিচারের খসড়া দেখতে চাইলেন। সে দেখাতে পারলো না, কারণ তার কাছে কিছুই ছিল না। তিনি আবদুস সাত্তার সাহেবকে মিথ্যে বললেন, যে এই ফিচার নাকি আগেই তার বাপী ( আব্দুল্লাহ আল ফারুক) এপ্রুভ করেছেন। অথচ আব্দুল্লাহ আল ফারুক সেই মুহুর্তে ছুটিতে ছিলেন। অথচ তিনি একবারও বললেন না যে এই ফিচার আমার তৈরী। এমন-কি তিনি আবদুস সাত্তারকে বলেছিলেন, যে ফারজানা শুধু পড়ে গেছে। পুরো ফিচার আমার মানে তার নিজের তৈরী করা।
আর এরকমটি করতে তাকে যে প্রশ্রয় দিয়েছেন তিনি হলেন প্রাক্তন বাংলা বিভাগীয় প্রধান আব্দুল্লাহ আল ফারুক। এমনকি সেই ফিচারের শ্রোতাদের রেসপন্স আব্দুল্লাহ আল ফারুক সাউথ এশিয়া হেডকেও জানতে দেননি। একজন মহিলা যিনি অন্যের লেখা চুরি করে সাংবাদিকতা করেন, তিনি হলেন বাংলা ভাষার বর্তমান বিভাগীয় প্রধান।
বন ইউনিভার্সিটির অধীনে ডয়চে ভেলেতে যখন আবার সাংবাদিকতায় মাষ্টার্স শুরু করলাম, তখন ডয়েচে ভেলে বাংলার অনেকেই ডেকে জিজ্ঞ্যেস করলো, 'কি ব্যাপার এখানে মাষ্টার্স করছো কেন? আবার কি ডয়েচে ভেলে বাংলায় কাজ করার ইচ্ছা? তুমি কি ভেবেছো, ওখানে মাষ্টার্স করলে তোমায় আবার চাকুরীতে নেবে? আর জার্মানিতে থাকো বলে জার্মান সো কলড সিস্টেমকে মেনে নেবে কেন আর কেনই বা আবার পড়ালেখা করবে'?
আমার উত্তর: শোনো হে কুয়োর ব্যাঙ, এই পৃথিবীটা ডয়েচে ভেলেতে শুরু আর শেষ হয়ে যায় না। আমার পৃথিবীটা অনেক বড়। ডয়েচে ভেলের ওই ছোট্ট কুয়োর জল খেয়ে তোমরা তৃপ্ত থাকো, আমি সমুদ্রের নোনা জলে ভাসতে চাই। পড়ালেখা করলে শুধু ডয়েচে ভেলে না সমগ্র পৃথিবীটাই আমার জন্য খোলা, আর তুমি ডয়েচে ভেলের দুয়ার ধরেই টানতে থাকবে আজীবন। জ্বী হুজুর আর জ্বী হুজুরে মাতোয়ারা ভিক্ষুক হবে। চাকুরী চলে যাবার পরও আবার কবে ডাক পড়বে, সেই অপেক্ষায় থাকবে। আমি মুক্ত এবং স্বাধীন বিহঙ্গের মতো সামনের দিকে এগিয়ে যাবো। সঙ্গে আমার দেশের অধিকারের জন্য লড়াই করে যাবো। তুমি কুয়োর ব্যাঙ হয়ে জন্মগ্রহণ করেছিলে, বাংলাদেশের ওই দালালটাকে নিয়ে কুয়োতেই বাঁচবে এবং সেখানেই মরবে। ডয়েচে ভেলে ছাড়া তোমার অস্তিত্বই নেই।
এখানে উল্লেখ করাটা প্রাসঙ্গিক হবে, ডয়েচে ভেলে বাংলা রেডিও বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর জার্মান সরকারের পক্ষ থেকে স্বাধীনতার উপহার স্বরূপ। এটাই একমাত্র কারণ, আমি দেশের স্বার্থে আমাদের দেশের সম্পদ ডয়চে ভেলের বাংলা রেডিওকে ভারতীয় দখলদারিত্ব থেকে মুক্ত করতে কথা বলে যাবোই।
ডয়েচে ভেলের বাংলা বিভাগে আমার কোনো বন্ধু নেই। এমনকি সেখানকার কোন কর্মীর সঙ্গে আমার কোনো যোগাযোগও নেই। আমার একটাই দাবি, সেটি হলো- বাংলা বিভাগের প্রধান পদটি কোন যোগ্য, অভিজ্ঞ বাংলাদেশি সাংবাদিককে দিতে হবে। এছাড়া ডয়েচে ভেলের কাছে আমার ব্যক্তিগত কোন চাওয়া পাওয়া নেই। যা লিখছি তা দেশের স্বার্থেই লিখে যাচ্ছি।
বাংলাদেশে কোন যোগ্য সাংবাদিক নেই, এ কারণ দেখিয়ে ডয়েচে ভেলে বাংলা বিভাগের প্রধানের পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে এক ভারতীয় বাঙালি ও বিতর্কিত নারী সাংবাদিককে।
ডয়েচে ভেলের গঠনতন্ত্রে স্পষ্ট লেখা আছে, এই পদটিতে অবশ্যই একজন বাংলাদেশি সাংবাদিককে নিয়োগ দিতে হবে। গত বছর এ পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির পর আমার জানা মতে, বাংলাদেশ থেকে ৩০ জনেরও বেশি যোগ্য ও অভিজ্ঞ সাংবাদিক আবেদন করেছিলেন। তাদের সবাইকে অযোগ্য ঘোষণা করে ব্যক্তিগত সুসম্পর্কের কারণে ভারতীয় এই ‘ভদ্রমহিলা’-কে চাকরিতে নিয়োগ দেন দক্ষিণ এশীয় বিভাগের প্রধান।
তার আগ পর্যন্ত বাংলা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান পদটিতে সব সময়ই নিয়োজিত ছিলেন বাংলাদেশি সাংবাদিক। তবে, এই পদটিতে ভারতীয় সেই নারীকে নিয়োগ দেওয়ার জন্য শুধু দক্ষিণ এশীয় বিভাগের প্রধানকে দায়ী করা যাবে না। এ ব্যাপারে তাকে বিভিন্নভাবে প্রভাবিত ও প্রলুব্ধ করেছেন এবং নিজের ক্ষমতার অপব্যবহার করেছেন বাংলা বিভাগের প্রাক্তন প্রধান, আব্দুল্লাহ আল ফারুক। তিনি বর্তমান বিভাগীয় প্রধানকে কন্যা সমতুল্য হিসেবেই দেখতেন।" Farzana Kabir Khan Snigdha
*Deutsche Welle (DW.DE): brutal discriminatory organisation! : http://www.ali-mahmed.com/2013/07/deutsche-welle-dwde-brutal.html
**DW tells lies! Indian woman in disguise Bangladeshi : http://www.banglanews24.com/English/detailsnews.php?nssl=ac693c347ef0824c46c9aa1e374c25a0&nttl=0908201375129
"ডয়েচে ভেলেতে আমার জীবনের সবচেয়ে বড় অভিজ্ঞতা হলো, বর্তমান বিভাগীয় প্রধান (দেবারতী গুহ) আমার তৈরী ফিচার নিজের নামে চালিয়ে দিয়েছিলেন।
আমি তখন ডয়েচে ভেলেতে নতুন। আমাদের সাপ্তাহিক মিটিংয়ে সাউথ এশিয়ান প্রধান একটা ফিচার করার দায়িত্ব বর্তমান বিভাগীয় প্রধানকে দিয়েছিলেন। তিনি ফিচারটি নিলেন ঠিকই। কিন্তু তা নিয়ে কাজ করার তার সময় ছিল না। আমার কাছে এসে অনুরোধ করলেন, ফিচারটি তৈরী করতে। 'প্রতিবন্ধী বিষয়ক' প্রতিবেদন ও ফিচার। আমি সব তৈরী করলাম। এমনকি ইন্টারভিউ পার্টনারও। আমার জন্য তা সহজ ছিল কারণ আমি বাংলাদেশে একটি প্রতিবন্ধী সংস্থায় কিছুদিন কাজ করেছিলাম।
তিনি আমাকে বললেন, 'তুমিই সব করো'।
তখন নতুন ঢুকেছি ডয়েচে ভেলেতে, নিয়ম-কানুন কিছুই জানি না। বললাম, 'তুমি আমার সঙ্গে মডারেশনের কাজটা করো তাহলে দুজনে মিলে প্রোগ্রামটা ভালো দাঁড়াবে'।
বর্তমান প্রধান আমার সঙ্গে কাজটি করলেন। কিন্তু আমি জানতাম না যে এই কাজটা ডেইলি প্ল্যানারকে দেখাতে হয়। সেদিন প্ল্যানার ছিলেন আবদুস সাত্তার। তিনি দেবারতী অর্থ্যাৎ বর্তমান প্রধানের কাছে ফিচারের খসড়া দেখতে চাইলেন। সে দেখাতে পারলো না, কারণ তার কাছে কিছুই ছিল না। তিনি আবদুস সাত্তার সাহেবকে মিথ্যে বললেন, যে এই ফিচার নাকি আগেই তার বাপী ( আব্দুল্লাহ আল ফারুক) এপ্রুভ করেছেন। অথচ আব্দুল্লাহ আল ফারুক সেই মুহুর্তে ছুটিতে ছিলেন। অথচ তিনি একবারও বললেন না যে এই ফিচার আমার তৈরী। এমন-কি তিনি আবদুস সাত্তারকে বলেছিলেন, যে ফারজানা শুধু পড়ে গেছে। পুরো ফিচার আমার মানে তার নিজের তৈরী করা।
আর এরকমটি করতে তাকে যে প্রশ্রয় দিয়েছেন তিনি হলেন প্রাক্তন বাংলা বিভাগীয় প্রধান আব্দুল্লাহ আল ফারুক। এমনকি সেই ফিচারের শ্রোতাদের রেসপন্স আব্দুল্লাহ আল ফারুক সাউথ এশিয়া হেডকেও জানতে দেননি। একজন মহিলা যিনি অন্যের লেখা চুরি করে সাংবাদিকতা করেন, তিনি হলেন বাংলা ভাষার বর্তমান বিভাগীয় প্রধান।
বন ইউনিভার্সিটির অধীনে ডয়চে ভেলেতে যখন আবার সাংবাদিকতায় মাষ্টার্স শুরু করলাম, তখন ডয়েচে ভেলে বাংলার অনেকেই ডেকে জিজ্ঞ্যেস করলো, 'কি ব্যাপার এখানে মাষ্টার্স করছো কেন? আবার কি ডয়েচে ভেলে বাংলায় কাজ করার ইচ্ছা? তুমি কি ভেবেছো, ওখানে মাষ্টার্স করলে তোমায় আবার চাকুরীতে নেবে? আর জার্মানিতে থাকো বলে জার্মান সো কলড সিস্টেমকে মেনে নেবে কেন আর কেনই বা আবার পড়ালেখা করবে'?
আমার উত্তর: শোনো হে কুয়োর ব্যাঙ, এই পৃথিবীটা ডয়েচে ভেলেতে শুরু আর শেষ হয়ে যায় না। আমার পৃথিবীটা অনেক বড়। ডয়েচে ভেলের ওই ছোট্ট কুয়োর জল খেয়ে তোমরা তৃপ্ত থাকো, আমি সমুদ্রের নোনা জলে ভাসতে চাই। পড়ালেখা করলে শুধু ডয়েচে ভেলে না সমগ্র পৃথিবীটাই আমার জন্য খোলা, আর তুমি ডয়েচে ভেলের দুয়ার ধরেই টানতে থাকবে আজীবন। জ্বী হুজুর আর জ্বী হুজুরে মাতোয়ারা ভিক্ষুক হবে। চাকুরী চলে যাবার পরও আবার কবে ডাক পড়বে, সেই অপেক্ষায় থাকবে। আমি মুক্ত এবং স্বাধীন বিহঙ্গের মতো সামনের দিকে এগিয়ে যাবো। সঙ্গে আমার দেশের অধিকারের জন্য লড়াই করে যাবো। তুমি কুয়োর ব্যাঙ হয়ে জন্মগ্রহণ করেছিলে, বাংলাদেশের ওই দালালটাকে নিয়ে কুয়োতেই বাঁচবে এবং সেখানেই মরবে। ডয়েচে ভেলে ছাড়া তোমার অস্তিত্বই নেই।
এখানে উল্লেখ করাটা প্রাসঙ্গিক হবে, ডয়েচে ভেলে বাংলা রেডিও বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর জার্মান সরকারের পক্ষ থেকে স্বাধীনতার উপহার স্বরূপ। এটাই একমাত্র কারণ, আমি দেশের স্বার্থে আমাদের দেশের সম্পদ ডয়চে ভেলের বাংলা রেডিওকে ভারতীয় দখলদারিত্ব থেকে মুক্ত করতে কথা বলে যাবোই।
ডয়েচে ভেলের বাংলা বিভাগে আমার কোনো বন্ধু নেই। এমনকি সেখানকার কোন কর্মীর সঙ্গে আমার কোনো যোগাযোগও নেই। আমার একটাই দাবি, সেটি হলো- বাংলা বিভাগের প্রধান পদটি কোন যোগ্য, অভিজ্ঞ বাংলাদেশি সাংবাদিককে দিতে হবে। এছাড়া ডয়েচে ভেলের কাছে আমার ব্যক্তিগত কোন চাওয়া পাওয়া নেই। যা লিখছি তা দেশের স্বার্থেই লিখে যাচ্ছি।
বাংলাদেশে কোন যোগ্য সাংবাদিক নেই, এ কারণ দেখিয়ে ডয়েচে ভেলে বাংলা বিভাগের প্রধানের পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে এক ভারতীয় বাঙালি ও বিতর্কিত নারী সাংবাদিককে।
ডয়েচে ভেলের গঠনতন্ত্রে স্পষ্ট লেখা আছে, এই পদটিতে অবশ্যই একজন বাংলাদেশি সাংবাদিককে নিয়োগ দিতে হবে। গত বছর এ পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির পর আমার জানা মতে, বাংলাদেশ থেকে ৩০ জনেরও বেশি যোগ্য ও অভিজ্ঞ সাংবাদিক আবেদন করেছিলেন। তাদের সবাইকে অযোগ্য ঘোষণা করে ব্যক্তিগত সুসম্পর্কের কারণে ভারতীয় এই ‘ভদ্রমহিলা’-কে চাকরিতে নিয়োগ দেন দক্ষিণ এশীয় বিভাগের প্রধান।
তার আগ পর্যন্ত বাংলা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান পদটিতে সব সময়ই নিয়োজিত ছিলেন বাংলাদেশি সাংবাদিক। তবে, এই পদটিতে ভারতীয় সেই নারীকে নিয়োগ দেওয়ার জন্য শুধু দক্ষিণ এশীয় বিভাগের প্রধানকে দায়ী করা যাবে না। এ ব্যাপারে তাকে বিভিন্নভাবে প্রভাবিত ও প্রলুব্ধ করেছেন এবং নিজের ক্ষমতার অপব্যবহার করেছেন বাংলা বিভাগের প্রাক্তন প্রধান, আব্দুল্লাহ আল ফারুক। তিনি বর্তমান বিভাগীয় প্রধানকে কন্যা সমতুল্য হিসেবেই দেখতেন।" Farzana Kabir Khan Snigdha
*Deutsche Welle (DW.DE): brutal discriminatory organisation! : http://www.ali-mahmed.com/2013/07/deutsche-welle-dwde-brutal.html
**DW tells lies! Indian woman in disguise Bangladeshi : http://www.banglanews24.com/English/detailsnews.php?nssl=ac693c347ef0824c46c9aa1e374c25a0&nttl=0908201375129
11 comments:
আমার কাছে ডিডব্লিউকে একটা আন্চলিক প্রতিষ্ঠানের মত মনে হচ্ছে!!!
এই স্নিগ্ধা নামের মেয়েটি কে?আপনি এটা কেন এখানে দিলেন?কেউ আপনাকে একটা লেখা দিল এবং আপনি ছাপিয়ে দিলেন। ফাক মাই এ্যাস,,,,
"...আপনি এটা কেন এখানে দিলেন?..."
হোয়াই য়্যু আস্ক মি সাচ দিস কোশ্চেন, য়্যু ব্লাডি শিট অভ আ মিউল? বাজ অফ...। @বর্মন
bangla bivager head hobe ekjon bangladeshi kono Indian na. thats all.
শুভ, আপনার সাথে জার্মানীতে আমার দেখা হয়েছিল। আপনার সাথে আমি একটা তথ্য শেয়ার করতে চাই, জরুরী। আপনার ইমেইল আইডিটা একটু দেবেন?
ali.mahmed1971@gmail.com
Anonymous @ বর্মন what's price of your ass you bull shit.
Ali mahmud sir, arai kintu apnake honour ta deyechilo.
এই বিষয়ে অন্যত্র যে মন্তব্য করেছি তা এখানে হুবহু (কপি/পেস্ট) তুলে দিচ্ছি
"দেখুন, কঠিন করে বললে, আমি ডয়চে ভেলের কাছে আত্মা বন্ধক রাখিনি যে ওরা অন্যায় করলে সেটা নিয়ে আমি লিখতে পারব না!
আর নরোম করে বললে: বিভিন্ন ভাষার মধ্যে বাংলা ভাষাও ছিল- বাংলা ভাষা তার যোগ্যতায় ওখানে দাঁড়িয়েছে। বাংলা ভাষার পক্ষে আমি ছিলাম। একটা পুরস্কার ছিল যেটায় ১১ জন বিচারক আমাকে নির্বাচিত করেছিলেন।
অন্যটা ছিল, যেটায় পাঠক ভোট দিয়ে আমাকে নির্বাচিত করেছিলেন।
এখানে ডয়চে ভেলে তো আমার প্রতি কোনো বদান্যতা বা করুণা করেছে এমন না তো না...।" @jami
আরেকটা কথা, আমার মূল সমস্যা হচ্ছে, যেটা আমি আমার লেখায় লিখেছি। অন্যায় ভাবে দাউদ হায়দার এবং অন্যদের ছাঁটাই: http://www.ali-mahmed.com/2013/07/deutsche-welle-dwde-brutal.html
আমরা এই প্রজন্ম আপন বাপকে ছাড় দেই না আর ডয়চে ভেলে কোন ছার!
...
আর এই লেখাটির বক্তব্য হচ্ছে, Farzana Kabir Khan Snigdha-এর।
এই লেখাটি তিনি এফবিতেও শেয়ার করেছেন:
https://www.facebook.com/khansnigdha/posts/10151811078293104 @jami
আপনাকে যেটা বলতে ভুলে গেলাম সেটা হচ্ছে, আমার নাম 'মাহমুদ' না। মাহমেদ, আলী মাহমেদ।
আশা করছি, আপনি যখন আবার কখনও লিখবেন তখন নামটা ঠিক করেই লিখবেন...। @jami
Post a Comment