কিছু-কিছু ভাল লাগা আছে যার সঙ্গে কীসের তুলনা চলে এটা আমি জানি না। মনটা
কী কেবল অন্য রকম হয়! আহা, ভাল লাগার ফেনায় যে মাখামাখি হয়ে থাকা- কেবল মনে
হয় এমন ফেনায় কেবল গা ভাসিয়ে থাকা।
রিকশাচালক লিটনকে নিয়ে একটা লেখা লিখেছিলাম, যিনি ৫০ হাজার টাকা পেয়েও টাকার মালিকের কাছে ঠিক-ঠিক ফেরত দিয়েছিলেন। [১]
ওই মানুষটার একটা স্বপ্ন ছিল, নিজস্ব একটা সেলুনের। আমি ওই লেখায় লিখেছিলাম, ‘...লিটন মিয়া কেবল আমাদেরকে স্বপ্নই দেখান না নিজেও স্বপ্ন দেখেন, নিজের একটা সেলুনের স্বপ্ন। লিটন মিয়ার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে আমিই-বা কেন এই স্বপ্নটা দেখতে পারব না যে, কোনো-না-কোনো একজন হৃদয়বান মানুষ ঠিকই এগিয়ে এসেছেন লিটন মিয়ার স্বপ্ন পূরণে। লিটন মিয়ার একটা নিজস্ব সেলুন, একটা অদেখা স্বপ্ন...’!
ওই লেখার মন্তব্যের এক জায়গায় এটাও লিখেছিলাম, ‘...স্বার্থপর আমি, আমি তো এখন আর লিটন মিয়ার স্বপ্ন নিয়ে কাতর না। আমি আছি আমার স্বপ্ন নিয়ে। আহ, সেই অদেখা স্বপ্ন! লিটন মিয়ার একটা সেলুন হয়েছে। আমি সেই সেলুনে বসে চুল কাটছি। লিটন মিয়া আমার কানের কাছে অনবরত কীসব যেন বকে যাচ্ছেন। লিটন মিয়ার বিজবিজ করে বলা কথাগুলো ছড়িয়ে-ছিটিয়ে যাচ্ছে! আহা, আমার চোখে যে রাজ্যের ঘুম!...”
অবশেষে লিটনের মিয়ার একটা সেলুন হচ্ছে! একজন ঠিকই এগিয়ে এসেছেন! যে মানুষটা একজন নামহীন- কারণ নাম প্রকাশে তাঁর তীব্র অনীহা।
লিটনের সেলুনের কাজ আজ থেকে শুরু হলো। যে দোকান-ঘরটা সেলুনের জন্য তিনি পছন্দ করেছেন সেই দোকান-ঘরের মালিকের সঙ্গে দোকানের জামানত এবং ভাড়ার বিষয়টা চুড়ান্ত হলো। এখন বাকী থাকছে দোকান সাজানোর কাজ। সেটাও সহসাই শেষ হবে এমনটাই আশা করছি।
খবরের খোঁজে পত্রিকায় এই সেলুন হওয়ার ঘোষণাটা আমরা এবারই দিয়ে দিয়েছি [২]। আশা করছি, পরের সংখ্যয় এই বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য দিতে পারব...।
সহায়ক সূত্র:
১. লিটন, স্যালুট...: http://www.ali-mahmed.com/2013/10/blog-post_7.html
২. খবরের খোঁজে: http://www.khoborer-khoje.com/2013/11/blog-post_15.html
রিকশাচালক লিটনকে নিয়ে একটা লেখা লিখেছিলাম, যিনি ৫০ হাজার টাকা পেয়েও টাকার মালিকের কাছে ঠিক-ঠিক ফেরত দিয়েছিলেন। [১]
ওই মানুষটার একটা স্বপ্ন ছিল, নিজস্ব একটা সেলুনের। আমি ওই লেখায় লিখেছিলাম, ‘...লিটন মিয়া কেবল আমাদেরকে স্বপ্নই দেখান না নিজেও স্বপ্ন দেখেন, নিজের একটা সেলুনের স্বপ্ন। লিটন মিয়ার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে আমিই-বা কেন এই স্বপ্নটা দেখতে পারব না যে, কোনো-না-কোনো একজন হৃদয়বান মানুষ ঠিকই এগিয়ে এসেছেন লিটন মিয়ার স্বপ্ন পূরণে। লিটন মিয়ার একটা নিজস্ব সেলুন, একটা অদেখা স্বপ্ন...’!
ওই লেখার মন্তব্যের এক জায়গায় এটাও লিখেছিলাম, ‘...স্বার্থপর আমি, আমি তো এখন আর লিটন মিয়ার স্বপ্ন নিয়ে কাতর না। আমি আছি আমার স্বপ্ন নিয়ে। আহ, সেই অদেখা স্বপ্ন! লিটন মিয়ার একটা সেলুন হয়েছে। আমি সেই সেলুনে বসে চুল কাটছি। লিটন মিয়া আমার কানের কাছে অনবরত কীসব যেন বকে যাচ্ছেন। লিটন মিয়ার বিজবিজ করে বলা কথাগুলো ছড়িয়ে-ছিটিয়ে যাচ্ছে! আহা, আমার চোখে যে রাজ্যের ঘুম!...”
অবশেষে লিটনের মিয়ার একটা সেলুন হচ্ছে! একজন ঠিকই এগিয়ে এসেছেন! যে মানুষটা একজন নামহীন- কারণ নাম প্রকাশে তাঁর তীব্র অনীহা।
লিটনের সেলুনের কাজ আজ থেকে শুরু হলো। যে দোকান-ঘরটা সেলুনের জন্য তিনি পছন্দ করেছেন সেই দোকান-ঘরের মালিকের সঙ্গে দোকানের জামানত এবং ভাড়ার বিষয়টা চুড়ান্ত হলো। এখন বাকী থাকছে দোকান সাজানোর কাজ। সেটাও সহসাই শেষ হবে এমনটাই আশা করছি।
খবরের খোঁজে পত্রিকায় এই সেলুন হওয়ার ঘোষণাটা আমরা এবারই দিয়ে দিয়েছি [২]। আশা করছি, পরের সংখ্যয় এই বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য দিতে পারব...।
সহায়ক সূত্র:
১. লিটন, স্যালুট...: http://www.ali-mahmed.com/2013/10/blog-post_7.html
২. খবরের খোঁজে: http://www.khoborer-khoje.com/2013/11/blog-post_15.html
No comments:
Post a Comment