বিভিন্ন রঙের হয় টাকা কিন্তু কিছু টাকার রঙ হলুদ- উঠে আসে হলুদ আবর্জনা থেকে। হলুদ টাকায় সবই শস্তায় বিক্রি হয়। মিডিয়ার সুশীতল ছায়ায় বিক্রি হয়ে যান মিলন- একজন লেখক, একজন সম্পাদক তখন জমি বিক্রির দালালের সঙ্গে দাঁত প্রদর্শন করে ফিতা ধরে দাঁড়িয়ে থাকেন।
বিক্রি হয়ে যায় খেলাও- তখন খুনের অভিযোগে অভিযুক্ত একজনের বাবা যিনি আবার এই খুন ধামাচাপা দেওয়ার জন্য বিস্তর কলকাঠি নাড়েন। তাদের লোকজনেরা মধ্যমনি হয়ে থাকেন খেলার মাঠেও।
সর্বত্রই হলুদের জয়জয়কার!
প্রথম পাতায় বিজয়ীদের উল্লাসের বিজয় উৎসবে শামিল হয়েছেন বসুন্ধরা গ্রুপের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাফওয়ান সোবহান। আমাদের মত নির্বোধ পাঠকের জন্য বাড়তি তথ্যও এখানে সংযুক্ত হয়। ‘পেছনের সারিতে মাঝে’, অর্থাৎ পেছনের সারিতে মাঝের যে মানুষটা তিনিই সাফওয়ান সোবহান। আমাদের নির্বুদ্ধিতা নিয়ে কালের কন্ঠ পত্রিকাটির বিস্তর সংশয় কাজ করে বলে এখানে অতিরিক্ত আরও তথ্য যোগ হয়, ‘সানগ্লাস পরা’।
ভাগ্যিস, এখানে অন্য কেউ আর সানগ্লাস পরেননি কেবল একজন চশমা পরেছেন নইলে আরও একটা ভজকট হয়ে যেত। তখন আমাদেরকে চেনাবার জন্য অন্য উপায় খুঁজতে হতো। হয়তো লিখতে হতো, গোলাপি কোট’ বা দাঁত গুণে ফেলতে হতো।
কাউকে চেনার সবচেয়ে সহজ উপায় হচ্ছে সুপারম্যান হয়ে যাওয়া। না, সুপারম্যান হয়ে যাওয়া না- সুপারম্যানের মত পোশাক পরা। সুপারম্যানের মত প্যান্টের উপর অন্তর্বাস পড়লে না-চেনার প্রশ্নই আসে না...।
ছবি সূত্র: দৈনিক কালের কন্ঠ,
১৭.১১.২০১৪
|
কাউকে চেনার সবচেয়ে সহজ উপায় হচ্ছে সুপারম্যান হয়ে যাওয়া। না, সুপারম্যান হয়ে যাওয়া না- সুপারম্যানের মত পোশাক পরা। সুপারম্যানের মত প্যান্টের উপর অন্তর্বাস পড়লে না-চেনার প্রশ্নই আসে না...।
No comments:
Post a Comment