আপাতত
দৃষ্টিতে এটা কোনও ক্রেস্টের দোকান বলে ভ্রম হলেও এই পদকগুলো
মহোদয়ের অফিসের। হবেই-বা না কেন? সত্য বলতে কী আমি এই স্যারের মত এমন ক্যারেশমেটিক মানুষ আর দেখিনি।
মহোদয়ের অফিসের। হবেই-বা না কেন? সত্য বলতে কী আমি এই স্যারের মত এমন ক্যারেশমেটিক মানুষ আর দেখিনি।
স্যার বীরশ্রেষ্ঠ সিপাহি মোস্তফা কামালের নামে ফুটবল টুর্নামেন্টের সফল আয়োজন করায় সহজেই
বোঝা যায় যে তাঁর মুক্তিযুদ্ধের প্রতি আছে প্রগাঢ় মমতা। এবং স্যারের বক্তব্য-উপস্থাপনামতে ধরে নেওয়াটাই সমীচীন যে এটাই বীরশ্রেষ্ঠ মো. মোস্তফা কামালের
ছবি! স্যারের কথার উপর কথা নাই!
স্যার-মহোদয়ের ক্যারিশমার কথা এখানে কেন আসল কারণ এই ধরনের জাতীয় প্যারেডে ছুটে আসে
আম-জনতার পাশাপাশি তাঁর পোষা ছাগলও। এ এক অভূতপূর্ব! প্রতিটি ফ্রেমেই জনতার
পাশাপাশি ছাগলের উপস্থিতি।
তিনি যে কেবল বিভিন্ন কাজ নিয়ে ব্যস্ত থেকেছেন এমন না তিনি মসজিদ নির্মাণের সঙ্গেও যুক্ত ছিলেন বলে জনে-জনে জনগণকে অবহিত করেন। তাই তো ছুটে এসেছিলেন মসজিদ পরিদর্শনে। আহা, জুতা খোলার সময়টুকুও পাননি যে...।
পানি গভীর জেনেও অকুতোভয় তিনি সাঁতারের জন্য মোটেও পিছপা হন না। পাকা সাঁতারুর মত ঝাপিয়ে পড়েন:
তোরণ
নির্মাণের সঙ্গেও তিনি ওতপ্রতভাবে জড়িত ছিলেন। স্যারের মতে, এই তোরণটি কেবল আধুনিকই না,
অত্যাধুনিক। না-হয়ে উপায় কী, এটা ধাক্কা দিলে খুলে যায় আবার টানলে বন্ধ হয়।
স্যারের তোলা কী সোন্দর ছবি! এমন একটা ছবি ৬ লাখ টাকার সেটআপ- আড়াই লাখ টাকা দামের লেন্সেও তোলা দুষ্কর!
একজন জনপ্রতিনিধিকে একটু বকে দিয়ে ছিলেন। জনপ্রতিনিধি ক্ষেপে গেলেন। পত্রিকাওয়ালারাও আবার এটা ঘটা করে নিউজ করেছে। এটা একটা কথা!
স্যারের ইস্তারি সাহেবাও আরেক ক্যারেশমেটিক, অনলবর্ষী বক্তা:
1 comment:
lol re lol!
Post a Comment