বেশ আগের একটা ঘটনা। সামাজিক সংস্থার একটা কাজে একজনকে সাথে নিয়ে বিসিএস ওয়ালা এক সরকারী কর্মকর্তার আপিসে গেছি। জাস্ট ফর্মালিটিজ, কাগজে তিনি একটা সই করবেন কেবল। এই বিষয়ে তাঁর অনুমতি দেওয়ার এখতিয়ার নেই কেবল
অবগত আছেন এই-ই তার দৌড়! এমনিতে এই ভদ্রলোক সর্বদাই বিশেষ একটা দলের লোকজন নিয়ে মজমা বসাতেন, অফিস-বাসায়ও।
অবগত আছেন এই-ই তার দৌড়! এমনিতে এই ভদ্রলোক সর্বদাই বিশেষ একটা দলের লোকজন নিয়ে মজমা বসাতেন, অফিস-বাসায়ও।
আমরা যারা বেকুব টাইপের মানুষ কোন দল-টল করি না কারও সাতে পাঁচে নেই এদের তিনি খালি-ঘোলা কোন চোখেই দেখতে পারতেন না। তাই আমি ঢোকার পর থেকেই আমার দিকে তাকাচ্ছিলেন না। স্পষ্ট তাচ্ছিল্য, জমিদার-জমিদার একটা ভাব। বুঝলাম কোথাও একটা ভজকট হয়েছে। বমি করার জন্য তখনই ওখান থেকে বেরুনোটা খুব জরুরি ছিল।
পরে সাথের জন আমাকে জানালেন তাকে সই দেবেন (বলাবাহূল্য সাথের জন দল-টল করেন) কিন্তু আমাকে দেবেন না। ফ্রিতে আবার একটা শর্তও আছে আমার পদবী এক ধাপ নামিয়ে দিতে হবে। আমাদের দেশে এখন দুই ধরনের জমিদার আছেন। একটা শ্রেণী হচ্ছেন যারা খেয়ে না-খেয়ে জায়গা-জমি কিনে রেখেছিলেন আর আমাদের ট্যাক্সের টাকায় বেতনভুক্ত কিছু সরকারী কর্মচারীবৃন্দ। এরা একেকজন জমিদারের নীচে না লাটসাহেবের উপরে না।
পরে সাথের জন আমাকে জানালেন তাকে সই দেবেন (বলাবাহূল্য সাথের জন দল-টল করেন) কিন্তু আমাকে দেবেন না। ফ্রিতে আবার একটা শর্তও আছে আমার পদবী এক ধাপ নামিয়ে দিতে হবে। আমাদের দেশে এখন দুই ধরনের জমিদার আছেন। একটা শ্রেণী হচ্ছেন যারা খেয়ে না-খেয়ে জায়গা-জমি কিনে রেখেছিলেন আর আমাদের ট্যাক্সের টাকায় বেতনভুক্ত কিছু সরকারী কর্মচারীবৃন্দ। এরা একেকজন জমিদারের নীচে না লাটসাহেবের উপরে না।
আরডিসি নাজিম, এই বয়স্ক মানুষটার সঙ্গে খোশগল্পে(!) মশগুল
আরডিসি নাজিম মহোদয়ের আরও কর্মকান্ড:
No comments:
Post a Comment