তথাগত রায় (Tathagata Roy)। ওনাকে দাদা বলতে পারলে আরাম পেতাম কিন্তু তিনি কেবল রায় 'ভংশের' লোকই না উনার পদ-পদবী, 'ল্যাকাপড়া' দবদবার এন্টেনা এতোই উপরে যে আমি এর নাগাল পাব না। চাঁদ কী আর নাগাল পাওয়া যায়, রে পাগল!
তিনি কেবল শিলং-মেঘালয়ের গভর্নরই ছিলেন না ত্রিপুরা আগরতলার গভর্নরও ছিলেন। এই মানুষটাকে হালকা চালের দেখার কোন অবকাশ নাই! তাঁর একেকটা কথার ওজন হবে টনকে টন- অল্প কিছু শব্দ নিক্ষেপ করলেই দাঁড়িয়ে যাবে আস্ত এক পাহাড়! বাহে, ইচ্ছে হলেই তিনি যা-খুশি বলে দিলেন বা মধ্য-রাস্তায় ধুতি উড়িয়ে একটা 'উক্কাদৌড়' দিলেন, এ অকল্পনীয়!
প্রত্যেকের মায়ের ভাষা বড়ই স্পর্শকাতর একটা বিষয়। এই বিষয়ে কোনও মন্তব্য করার পূর্বে হাজার বার চিন্তা করতে হয়। কারণ কারও মার ভাষাকে অপমান করা আর তার মাকে অপমান করার মধ্যে কোনও পার্থক্য নাই। একটা মানুষের মুখ দিয়ে, রিপিট মুখ দিয়ে কেমন করে বের হয় এমন কথা!
স্যার তথাগত বাবু বাংলা ভাষা বদলে ইশকুলে হিন্দি চাপিয়ে দেওয়া নিয়ে যে মন্তব্য করেছেন তা এমন নোংরা মন্তব্য একটা চুতিয়াও এমন মন্তব্য করবে কিনা এতে আমার ঘোর সন্দেহ আছে! কিন্তু তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা রেখে বিষাদের সঙ্গে বলি, স্যার তথাগত বাবু এ কাজ করেছেন। তিনি অবলীলায় বলেছেন,
বা হিন্দি চাপিয়ে দেওয়া নিয়ে এই নোংরা টুইটটা:"বাঙালি মেয়েরা মুম্বাইয়ে বার-ডান্স করতে পারলে হিন্দি শিখতে আপত্তি কেন?"
"...এখন বাঙালি ছেলেরা হরিয়ানা থেকে কেরেলা পর্যন্ত সব জায়গায় ঘর ঝাঁট দেয়...।
প্রশ্নকর্তা: "গোমূত্রে সোনা আছে' বা 'ভাবিজি পাপড়' খেলে করোনা সেরে যাবে এইগুলো কি পশ্চিম বাংলার মানুষ ভাল ভাবে নেয়?"
স্যার প্রশ্নকর্তার প্রতি পাল্টা কামানের গোলা ছুড়ে দেন। স্যারের হাসি-হাসি মুখের উত্তর, "'ডাব্বা ডাব্বা রব্বা, তোবা তোবা আব্বা' কিংবা 'এপাং ওপাং ঝপাং' এইগুলো মানুষ (পশ্চিমবঙ্গের) কীভাবে নেয়! এইগুলো মানুষ কীভাবে নেয় এটা আপনি বিবেচনা করে নিন আপনার প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন।"রাম-রাম! দারোগা বলে কী আর মুন্সি লেখে কী! আরেকটা প্রশ্ন ছিল পশ্চিমবঙ্গের বিখ্যাত-বিখ্যাত লেখক-বুদ্ধিজীবীরা কেন বিজেপির পাশে নেই? এর উত্তরে তথাগত বাবু কলকাতার নামকরা কিছু লেখকের নাম ধরে যে কুৎসিত কথাগুলো বলেছেন এটা না-হয় পাঠক একটু কষ্ট করে ঝপাং বাবুর এই ভিডিওটায় দেখে নেবেন।
এই সব আমরা হয়তো হালকা চালে দেখলাম যে রাজনীতি করলে গ্রে-মেটার আর ইয়েলো মেটার জড়াজড়ি হয়ে যায় কিন্তু স্যার তথাগত রয় বাবু আমাদের বাংলাদেশেও এসে যে কান্ড করেছেন এটাকে বুড়া বয়সে ভীমরতি বলে উড়িয়ে দেওয়া চলে না।
তিনি ঢাকা থেকে ট্রেনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া আসছিলেন কিন্তু খেলনা ট্রেনে না, সত্যিকার ট্রেনে। চলন্ত ট্রেন থেকে তিনি যে আবিষ্কার করলেন তা ঈগলচক্ষু ব্যতীত কারও পক্ষে সম্ভব না। কোথায় কার্বন সি-১৪ টেস্ট কোথায় কী! এই গ্রহের সবচেয়ে চৌকশ যে প্রত্মতত্ত্ববিদ তার পক্ষেও একটা চলন্ত ট্রেন থেকে বা থেমে থাকা ট্রেনের ভেতর থেকে এটা বের করা সম্ভব না। অবশ্য কেউ চোখে নিয়মিত গোমূত্র দিলে সে ভিন্ন কথা।
যাই হোক তার দাবী, দাবী বলছি কেন তিনি নিশ্চিত:
এটা তিনি তাঁর ভেরিফাইড এফবি আইডিতে দেওয়ার পর একটা ঝড় উঠল। কুৎসিত গালাগালি, ইতরপনার ঝড়। এই ইতরামিটা করার সুযোগ করে দিয়েছেন আমাদের তথাগত বাবু।তিনি অন্তত ১০টা মসজিদ দেখেছেন যেগুলো আসলে পূর্বে মন্দির ছিল। সবুজ রং করে উপরে মাইক লাগিয়ে এগুলোকে মসজিদে রূপান্তর করা হয়েছে।
মানুষ কখনও-না কখনও ভুল করে। বুদ্ধিমান-জ্ঞানি যারা তাঁরা ভুল হলে শুধরে নেন কিন্তু মগজ নড়ে নীচের দিকে নেমে আসার কারণে রয় স্যার আবার পাল্টা আরেকটা 'এস্টাটাশ' প্রসব করেন। আমি তার এই প্রসব যন্ত্রণার জন্য কাতরতা প্রকাশ করি। দুঃখিত হই।
বহু বছর পূর্বের একটা রেফারেন্স টেনেছেন যা তার এই মুহূর্তের বক্তব্যর সঙ্গে একেবারেই অর্থহীন! 'কিছু মিয়ার গোঁসা হয়েছে', এটা বলে তিনি ইয়ে খালাস করেছেন। কিন্তু গোঁসা ওরফে ইতরামির যে নমুনা তার পোস্টে ছিল ওসব আমি এখানে টাইপ করে কীবোর্ড নোংরা করতে চাই না। ওগুলো লিখতে আমি অস্বীকার করি। তবে কেমন করে একজন ইতর তার ইতরামি অন্যদের মাঝে ছড়িয়ে দেন তার দুইটা নমুনা আমি এখানে দেব।
Sharifus Salekin Shahan নামের চমৎকার লেখক [১], এই ভদ্রলোককে একজন আলোকিত মানুষ হিসাবেই জানতাম। তিনি দুয়েক বার আমার এখানে পদধুলি বা 'পদকাদা' (একবার হয়তো বর্ষাকাল ছিল তাই পদ-কাদা) দিয়েছেন। আহা, ধূলি-কাদা জমিয়ে রাখিনি বলে এখন খানিকটা আফসোস হচ্ছে!
এখানে মন্তব্য করতে গিয়ে তিনি অহেতুক ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলাকে টেনে এনে যে সমস্ত বয়াণ দিয়েছেন তাতে করে বুকের ভেতর থেকে একটা কথাই বেরিয়ে আসে, 'সংগ দোষে লোহা ভাসে- ইতরের সঙ্গে ইতরপনা আসে'।
তথাগত স্যারকে অভিনন্দন কারণ তিনি এই আলোকিত মানুষটাকে টেনে নামিয়ে তার পর্যায়ে নামিয়ে নিয়ে এসেছেন।
এই আরেকজন। ইনি বৈদেশে থাকেন। আওয়ামীলীগের ঘোর সমালোচক বটি। দলবাজ হলে যা হয় আর কী! গ্রে-মেটার আর ইয়েলো মেটার জড়াজড়ি হয়ে যায়। এটা তিনি ফান করে বলেন বা গান গেয়ে। আওয়ামীলীগকে নীচু দেখাতে গিয়ে তিনি সমস্ত কাপড় মাথায় বেঁধে ফেলেছেন মায় আন্ডারগার্মেন্টস পর্যন্ত!।
তথাগত রয়কে আবারও অভিনন্দন, এই সব মানুষকে তার পর্যায়ে নিয়ে এসেছেন বলে।
যাই হোক, অনেক হল তবলার ঠুকঠাক এবার গান গাওয়ার পালা। তথাগত মহোদয়ের সঙ্গে খানিকটা বাতচিত করা যাক। স্যার, স্যার গো, মাই হাম্বল রিকোয়েস্ট, আপনার সঙ্গে একটা খেলা খেলতে চাই। স্যার গো, মাইন্ড করবেন না, এ আমরা বিলক্ষণ জানি আপনি ব্রাহ্মণেরও বাবা কিন্তু খেলায় ব্রাহ্মণ-শূদ্র বলে কোনও কথা নাই- খেলা তো খেলাই। তো, আসেন স্যার খেলা শুরু করা যাক।
আপনি আর আমি। আমরা প্রয়োজনে চিড়া-গুড় নিয়ে হাঁটা ধরব ঢাকা টু ব্রাহ্মণবাড়িয়া।
তো, আপনি যদি এমন একটা, রিপিট একটাও, সবুজ রং-করা মসজিদ দেখাতে পারেন যে আগে মন্দির ছিল তাহলে আমি ওই মসজিদটা মন্দিরে ফেরত দেব। না-পারলে ভিক্ষা করে হোক বা কিডনি বিক্রি করে হোক পাশেই জায়গা কিনে বা আপনার পছন্দমত যে-কোনও জায়গায় মন্দির স্থাপন করে দেব। মুখে-মুখে না, আপনার সঙ্গে চুক্তি-আইনি কাগজ হবে। কেবল তাই না আমার দেশের লোকজনের এই কর্মকান্ডের জন্য আপনার গোদা পা ধরে প্রকাশ্যে বসে থাকব যতক্ষণ পর্যন্ত না আপনি আমাকে ক্ষমা করবেন।
বাই এনি চান্স, রিপিট, বাই এনি চান্স আপনি যদি একটাও মসজিদ না-দেখাতে পারেন তাহলে আপনি ধুতি খুলে চাড্ডি পরে ফেরত যাবেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া টু ঢাকা...। লাগবেন বাজি?
*স্যার, তথাগত রায়, আমি বড় দুঃখ বোধ করছি। আপনার মত একজন বয়স্ক মানুষের প্রতি এই সমস্ত কঠিন শব্দ ব্যবহার করতে হলো বলে। অনেকটা আপনার পর্যায়ে নেমে আসার চেষ্টায় নিজেকে বড় ক্ষুদ্র মনে হচ্ছে। কিন্তু, য়্যু ডিজার্ভ ইট! আপনি কেবল একজন বয়স্ক মানুষই নন একটা চলমান দানবও। আপনার মত লোকজনেরাই হাজার-হাজার মানুষকে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেয়। একজনকে খুন করলে ফাঁসি হয় কিন্তু হাজার-হাজার মানুষকে খুন করলে কিসসু হয় না। এ বড় বিচিত্র একটা গ্রহ!
আপনার দেশে যেমন আপনার মত ইতর, দানবের জন্ম দেয় তেমনি অসংখ্য চমৎকার মানুষও জন্মেছেন। কেবল এই একটা উদাহরণ দেই। স্যালুট!:
তথাগত স্যারকে অভিনন্দন কারণ তিনি এই আলোকিত মানুষটাকে টেনে নামিয়ে তার পর্যায়ে নামিয়ে নিয়ে এসেছেন।
এই আরেকজন। ইনি বৈদেশে থাকেন। আওয়ামীলীগের ঘোর সমালোচক বটি। দলবাজ হলে যা হয় আর কী! গ্রে-মেটার আর ইয়েলো মেটার জড়াজড়ি হয়ে যায়। এটা তিনি ফান করে বলেন বা গান গেয়ে। আওয়ামীলীগকে নীচু দেখাতে গিয়ে তিনি সমস্ত কাপড় মাথায় বেঁধে ফেলেছেন মায় আন্ডারগার্মেন্টস পর্যন্ত!।
তথাগত রয়কে আবারও অভিনন্দন, এই সব মানুষকে তার পর্যায়ে নিয়ে এসেছেন বলে।
যাই হোক, অনেক হল তবলার ঠুকঠাক এবার গান গাওয়ার পালা। তথাগত মহোদয়ের সঙ্গে খানিকটা বাতচিত করা যাক। স্যার, স্যার গো, মাই হাম্বল রিকোয়েস্ট, আপনার সঙ্গে একটা খেলা খেলতে চাই। স্যার গো, মাইন্ড করবেন না, এ আমরা বিলক্ষণ জানি আপনি ব্রাহ্মণেরও বাবা কিন্তু খেলায় ব্রাহ্মণ-শূদ্র বলে কোনও কথা নাই- খেলা তো খেলাই। তো, আসেন স্যার খেলা শুরু করা যাক।
আপনি আর আমি। আমরা প্রয়োজনে চিড়া-গুড় নিয়ে হাঁটা ধরব ঢাকা টু ব্রাহ্মণবাড়িয়া।
তো, আপনি যদি এমন একটা, রিপিট একটাও, সবুজ রং-করা মসজিদ দেখাতে পারেন যে আগে মন্দির ছিল তাহলে আমি ওই মসজিদটা মন্দিরে ফেরত দেব। না-পারলে ভিক্ষা করে হোক বা কিডনি বিক্রি করে হোক পাশেই জায়গা কিনে বা আপনার পছন্দমত যে-কোনও জায়গায় মন্দির স্থাপন করে দেব। মুখে-মুখে না, আপনার সঙ্গে চুক্তি-আইনি কাগজ হবে। কেবল তাই না আমার দেশের লোকজনের এই কর্মকান্ডের জন্য আপনার গোদা পা ধরে প্রকাশ্যে বসে থাকব যতক্ষণ পর্যন্ত না আপনি আমাকে ক্ষমা করবেন।
বাই এনি চান্স, রিপিট, বাই এনি চান্স আপনি যদি একটাও মসজিদ না-দেখাতে পারেন তাহলে আপনি ধুতি খুলে চাড্ডি পরে ফেরত যাবেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া টু ঢাকা...। লাগবেন বাজি?
*স্যার, তথাগত রায়, আমি বড় দুঃখ বোধ করছি। আপনার মত একজন বয়স্ক মানুষের প্রতি এই সমস্ত কঠিন শব্দ ব্যবহার করতে হলো বলে। অনেকটা আপনার পর্যায়ে নেমে আসার চেষ্টায় নিজেকে বড় ক্ষুদ্র মনে হচ্ছে। কিন্তু, য়্যু ডিজার্ভ ইট! আপনি কেবল একজন বয়স্ক মানুষই নন একটা চলমান দানবও। আপনার মত লোকজনেরাই হাজার-হাজার মানুষকে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেয়। একজনকে খুন করলে ফাঁসি হয় কিন্তু হাজার-হাজার মানুষকে খুন করলে কিসসু হয় না। এ বড় বিচিত্র একটা গ্রহ!
আপনার দেশে যেমন আপনার মত ইতর, দানবের জন্ম দেয় তেমনি অসংখ্য চমৎকার মানুষও জন্মেছেন। কেবল এই একটা উদাহরণ দেই। স্যালুট!:
ভাল থাকবেন তথাগত স্যার। যে কথাটা অসংখ্যবার লিখেছি এটা আবারও বলি, একজন ভাল রাজনীতিবিদ, একজন ভাল লেখক, একজন ভাল ডাক্তার মানেই একজন ভাল মানুষ না। মৃত্যুর পূর্বে আপনি একজন ভাল মানুষ হিসাবে এ গ্রহ থেকে বিদায় নেবেন এটাই আপনার জন্য আমার প্রার্থনা...।
সহায়ক সূত্র:
১. একালের ডাকাত: https://www.ali-mahmed.com/2020/05/blog-post_10.html
... ... ...
আপডেট:
১৭.০৯.২০
তথাগত স্যারের জন্য প্রার্থনা অনেক জোরদার করতে হবে কারণ তিনি এই সমস্ত কর্মকান্ড ধারাবাহিকভাবে করেই আসছেন।
আমাদের দেশে যেমন কেউ ফট করে একজনকে বলে দেন পাকিস্তান চলে যান তেমনি তিনিও ভারত থেকে ওই দেশের নাগরিককে বের করে দেওয়ার বিষয়ে কেউ মুখ খুললেই চট করে বলে দেন উঃ কোরিয়া চলে যান:
আচ্ছা এটা না-হয় একটা ভুল, মেনে নিলুম। কিন্তু তিনি অহরহ বিভিন্ন প্রকারে মিথ্যা বলে একটা দাঙ্গা লাগাবার চেষ্টা করেছেন।
এই টুইটে তিনি এবং তাঁর ইয়ে, ইয়েদ্বার কাঁপতে কাঁপতে, অবশেষে কাঁপাকাঁপি থামিয়ে তিনি লিখেছেন:
এই টুইটে তিনি এবং তাঁর ইয়ে, ইয়েদ্বার কাঁপতে কাঁপতে, অবশেষে কাঁপাকাঁপি থামিয়ে তিনি লিখেছেন:
"পাকিস্তানে এক হিন্দিু মহিলাকে তার মা এবং সন্তানের সামনে থেকে তুলে নিয়ে যাচ্ছে...।"
কিন্তু আসল ঘটনা হলো এই ভিডিও ক্লিপটা ২ বছরের পুরনো এবং পাকিস্তানের না, রাজস্থানের। কী ভয়ংকর অন্যায়, কী ভয়ানক অপরাধ!
এই মানুষ নামের অমানুষ, মিথ্যুক মানুষটাকে হাতেনাতে তার এই ভুলটা ধরিয়ে দেওয়ার পরেও তিনি তার বক্তব্যে অবিচল থাকেন:এই মানুষটাকে (এই বিষয়ে আমার ঘোর সন্দেহ আছে) নিয়ে আর লেখাটা হবে আমার জন্য শব্দের অপচয়! অপচয় বন্ধ করে আমার এখন ভাবতে বসা উচিৎ এই গ্রহ এই মানুষটার(?) ভার সইছে কেমন করে!
এখানে এসে আমি বেচারা গ্রহের জন্য বড়ই দুঃখিত হই...!
No comments:
Post a Comment