আমাদের দেশের মিডিয়া খুব আগ্রহ নিয়ে এই সমস্ত প্রতিবেদনগুলো করে- যেমন সাকিব আমেরিকায় ঘাস কাটছে। অতি উত্তম। সাকিব ঘাস কাটতে পারে এই নিয়ে আমরা বঙ্গাল উল্লসিত। কারণ আমরা জানতাম না যে সাকিব ঘাস কাটতে জানে এবং আগে জানলে অন্যদের কথা জানি না আমার বাগানের ঘাসটা কাটিয়ে নিতাম। অবশ্যই ঘন্টা হিসাবে পে করতাম।
এরশাদ-খালেদা জিয়ার সময় যেভাবে লেখা গেছে, ক্যারিকেচার, কার্টুন আঁকা গেছে আওয়ামী শাসনামলে সেটা ছিল স্রেফ একটা স্বপ্ন বা দুঃস্বপ্ন! একদিন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী (!) শহিদুল আলমকে নগ্ন পায়ে হিড়হিড় করে টেনে নিয়ে গেল। কোথায় নিয়ে গেল সেটা আবার অনেক পরে জানা গেল। কোর্টে আবার 'মাই লর্ড' বিচারক পুলিশকে জিজ্ঞেস করছেন, পুলিশ আসামীর (শহিদুল আলমের) ফোনের পাসওয়ার্ড নিয়েছে কিনা, সেদিনই লেখালেখির কফিনে পেরেক ঠোকা হয়ে গেল...!
Wednesday, October 28, 2020
DW: ভাল লাগা-মন্দ লাগা এবং খালেদ মুহিউদ্দিনের জানতে চাওয়া...।
Saturday, October 24, 2020
একালের প্রজন্ম
লেখক: সানজিদা সেতু
"এরা এইচএসসি পরীক্ষার্থী। বড়জোর ১৮ বছর বয়স। গ্রুপ খুলে পরিকল্পনা করছে তাদেরই ব্যাচমেটকে ৪৬৫ জন মিলে ধর্ষণ করার! শতাব্দী রায় কি করেছে? মেয়েটা অটোপ্রোমোশানের মতো অযৌক্তিক একটা আদেশের বিরুদ্ধে রিট করেছে। সে পরীক্ষা দিতে চায়।
Tuesday, October 20, 2020
He (he or she or...)!
There is no joy in 'His' mind. But what a huge power 'He' has! What is not - immortality, infinite time, infinite power. But even after him there is no joy in His mind. It just seems to fit in the shell of the capsule. No problem, you have to decide 100 years-thousands of years-millions of years. You will go to a 'temporary sleep' in his language - that sleep will be broken in time. But this is to lose oneself to oneself. No one has to explain but how to keep an eye on yourself?
Monday, October 19, 2020
ও ডাক্তার, আমাদের ডাক্তার!
আমার হাবিজাবি কাজের একটা অংশ হলো স্টেশনে একটা চক্কর লাগানো। বিচিত্র-সব অভিজ্ঞতার পাশাপাশি মানুষের সীমাহীন কষ্ট কাছ থেকে দেখার বিরল এক সুযোগ। অসহায় মানুষের এক ভরসাস্থল হচ্ছে এই স্টেশনগুলো। কারণ এখানে শুয়ে-বসে থাকলে তেমন সমস্যা নেই। রাতে ঘুমালেও সচরাচর কেউ কিছু বলে না। তবে এর ব্যত্যয়ও আছে। সেটা পরে বলছি।
Sunday, October 11, 2020
ধর্ষণ!
আমি আমার লেখালেখির জীবনে সম্ভবত লক্ষ-লক্ষ শব্দ লিখেছি কিন্তু আজকের পূর্বে ধর্ষণ শব্দটা পারতপক্ষে লিখতে চাইনি। লিখতে ইচ্ছা হয়নি। লিখেছি হয়তো এভাবে চরম শারীরিক নির্যাতন বা অন্য কোন প্রকার শব্দ-বাক্য। আমি সব সময় আমার পাঠককে আমার চেয়ে বুদ্ধিমান মনে করে এসেছি। তাই ধর্ষণ লিখে বা পাতার-পর-পাতা ধর্ষণের বর্ণনা দিয়ে এঁদের বুদ্ধিকে খাটো করার কোনও প্রয়োজন আছে বলে মনে করিনি।