কারও-কারও ধারণা আমি এই-ওই ভাষা জানি। ভুল! আমি বাংলা ভাষাটাই ভাল জানি না! কেবল যে ভাষায় আমার মা কথা বলতেন সেই ভাষায় গুছিয়ে খানিকটা বলতে-লিখতে পারি।
আহা, তাই বলে লে-খক মমতা ব্যানার্জির ছড়া-কবিতার মর্ম অল্পও হলেও বুঝব না এমনটা নয়। আহ, মধু-মধু! কী অসাধারণ শব্দের ছন্দ! যেন একেকটা শব্দশেল! শব্দবোমা!! একের-পর-এক শব্দের বুনন, ভাবায়...! মননে ছন্দের-পর-ছন্দ পাক খেয়ে ওঠে। গোল হয়ে লাড্ডুর মত ঘুরপাক খায়...। এই যেমন 'আজব ছড়া' (মহা) গ্রন্হের ৩১ নম্বর পৃষ্ঠার :
অথবা ১০ নম্বর পৃষ্ঠার এই (মহা) জিনিসটা:
একটা অন্যটাকে ছাড়িয়ে যায়। এমন অজস্র উদাহরণ এখানে দেয়া যায় কিন্তু এটা সমীচীন হবে না। কারণ আমার মনিটরের এরচেয়ে বেশি শব্দশেল বা শব্দবোমার ভার সইবার ক্ষমা নেই।
একটা অন্যটাকে ছাড়িয়ে যায়। এমন অজস্র উদাহরণ এখানে দেয়া যায় কিন্তু এটা সমীচীন হবে না। কারণ আমার মনিটরের এরচেয়ে বেশি শব্দশেল বা শব্দবোমার ভার সইবার ক্ষমা নেই।
যাই হোক, এ ভারী আনন্দের, প্রথম বার, প্রথম বারের মত কলকাতায় বাংলা আকাদেমি পুরষ্কার চালু হয় এবং 'দিরং না-করে', যথারীতি মমতা ব্যনার্জি সেই পুরষ্কার পান করেছেন মানে পেয়েছেন...।
'ওহনন্দবজর' (টাইপিং মিসটেক বিধায় এটা ক্ষমাসুন্দর নয়নে দেখা আবশ্যক, আসলে হবে আনন্দবাজার) পত্রিকাতেও এটা পাবলিশ হয়েছিল। কেবল আমাদের নাম লেখার বিষয়ে 'আনন্দবজর'-এরই টাইপিং মিসটেক হবে আমাদের হবে না এমন দিব্যি কে দিয়েছে!
'ওহনন্দবজর' (টাইপিং মিসটেক বিধায় এটা ক্ষমাসুন্দর নয়নে দেখা আবশ্যক, আসলে হবে আনন্দবাজার) পত্রিকাতেও এটা পাবলিশ হয়েছিল। কেবল আমাদের নাম লেখার বিষয়ে 'আনন্দবজর'-এরই টাইপিং মিসটেক হবে আমাদের হবে না এমন দিব্যি কে দিয়েছে!
পুরষ্কার দেওয়ার সময় মঞ্চে ছিলেন জয় গোস্বামী, সুবোধ সরকার, আবুল বাসার, শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়, বিকাশ সিংহসহ আরও অনেক প্রথিতযশা লেখক-কবি-সাহিত্যিক।
দেখো দিকি কান্ড, লেখকরা নাকি খানিকটা বা অনেকখানি পোশাক-আশাকে এলোমেলো থাকেন তাই বলে নগ্ন গাত্রে ঘুরে বেড়ানো তো কোন কাজের কাজ না...।
No comments:
Post a Comment